To see the other types of publications on this topic, follow the link: বৈষ্ণব.

Journal articles on the topic 'বৈষ্ণব'

Create a spot-on reference in APA, MLA, Chicago, Harvard, and other styles

Select a source type:

Consult the top 24 journal articles for your research on the topic 'বৈষ্ণব.'

Next to every source in the list of references, there is an 'Add to bibliography' button. Press on it, and we will generate automatically the bibliographic reference to the chosen work in the citation style you need: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver, etc.

You can also download the full text of the academic publication as pdf and read online its abstract whenever available in the metadata.

Browse journal articles on a wide variety of disciplines and organise your bibliography correctly.

1

সৈয়দ আলী আহসান. "রবীন্দ্রনাথের কাব্যপাঠ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 32, № 1 (1988): 1–39. https://doi.org/10.62328/sp.v32i1.798.

Full text
Abstract:
'সঞ্চয়িতা' সংকলন গ্রন্থের সূত্রপাত হয়েছে “ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী'র দু'টি কবিতা দিয়ে--একটির নাম 'মরণ' এবং অন্যটির নাম ‘প্রশ্ন’। ১৮৮৪ সালের আশ্বিন সংখ্যা থেকে 'ভারতী' পত্রিকায় ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী' ছাপা হতে থাকে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, “একদিন মধ্যাহ্নে খুব মেঘ করিয়াছে। সেই মেঘলা দিনের ছায়াঘন আনন্দে বাড়ির ভিতরে এক ঘরে খাটের উপর উপুড় হইয়া পড়িয়া একটা শ্লেট লইয়া লিখিলাম—‘গহন কুসুমকুঞ্জ মাঝে' লিখিয়া ভারি খুশী হইলাম।” রবীন্দ্রনাথের উক্তিতে দেখা যাচ্ছে যে, স্বরচিত এই চরণটির ধ্বনি তাঁকে মুগ্ধ করেছিল এবং এটা লিখে নিজের উপর তাঁর বিশ্বাস জন্মেছিল। এই বিশ্বাস জন্মেছিল বলেই ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের প
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

বণিক, সুদেষ্ণা. "বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চণ্ডীদাস বিতর্ক". BL College Journal 4, № 1 (2022): 21–29. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b2.

Full text
Abstract:
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চন্ডীদাসের স্থান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চৈতন্য-পূর্ববর্তী সময় থেকেই রাধাকৃষ্ণের লীলা সংক্রান্ত পদ রচনায় ও এই সমস্ত পদে প্রেম ও ভক্তির সংমিশ্রণে দিব্যভাবের প্রকাশ ঘটানোয় চন্ডীদাসের কৃতিত্ব অতুলনীয়। স্বকীয় কাব্য প্রতিভার বৈশিষ্ট্যে চন্ডীদাস বাংলা পদাবলী সাহিত্যে ও আপামর বাঙালি মানসে এক অনন্যসাধারণ উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। চন্ডীদাসের পদাবলী স্বয়ং মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যকেও অপার্থিব আনন্দে আপ্লুত করত। তাই পদাবলী সাহিত্যের এই মহান স্রষ্টা যুগের পর যুগ ব্যাপী বাঙালি সুধী সমাজের আলোচ্য ব্যক্তি ও জনমানসের হৃদয়ের কবি হিসেবে স্ব-মহিমায় প্রতিষ্ঠিত। তবে বৈষ্ণব সাহিত্যে এই ‘চন্ডীদাস’ নামের অন্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

গোপিকারঞ্জন চক্রবর্তী. "শাক্তসঙ্গীত ও ভবা পাগলার গান". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 3 (1993): 231–38. https://doi.org/10.62328/sp.v36i3.13.

Full text
Abstract:
অধ্যাপক আশুতোষ ভট্টাচার্য, মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্য রচনার সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বলেন, 'মধ্যযুগের বাংলার যে সামাজিক পরিবেশ হইতে বৈষ্ণব সাহিত্যের জন্ম হইয়াছিল, তাহা অষ্টাদশ শতাব্দীর বাঙালীর সমাজজীবনে অস্তিত্বরক্ষা করিতে পারিল না। সুতরাং অষ্টাদশ শতাব্দীতে আসিয়া বৈষ্ণব সাহিত্যের ধারা এবং শাক্ত সাহিত্যের ধারা উভয়ই শুষ্ক হইয়া গিয়াছিল, ইহাদের প্রবাহ ঊনবিংশ শতাব্দীর ভিতর দিয়া অগ্রসর করিয়া লইয়া যাইবার মত ইহাদের আর কোন শক্তি ছিল না। এমনই এক অবক্ষয়ের যুগে মাতৃসংগীত নিয়ে রামপ্রসাদ সেনের বাংলা সাহিত্য অঙ্গনে প্রবেশ। তখন বাংলা সংস্কৃতি-অঙ্গন এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছিল। এক
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
4

দত্ত, শেলী. "চৈতন্যপূর্ববর্তী বৈষ্ণবসাহিত্যে দাস্যভাবনা বনাম চৈতন্য-পরবর্তী বৈষ্ণবসাহিত্যে দাস্যপ্রেম". BL College Journal 4, № 1 (2022): 83–105. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b8.

Full text
Abstract:
বৈষ্ণবীয় সাহিত্যের মুখ্য রস হচ্ছে ‘মধুর’ রস যেখানে শান্ত, দাস্য, সখ্য ও বাৎসল্য রসও বর্তমান। যা পর্যায়ক্রমে হৃদয়লোকে দানা বাঁধে আর এই রসের ভিত্তিতেই ভক্ত ঈশ্বরের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কে বাঁধা পড়েন। তবে আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দাস্য রস আর বৈষ্ণব সমাজেও দাস্যরসের এক বিশেষ স্থান রয়েছে। তাই চৈতন্য পূর্ববর্তী যুগের রচনাতেও যেমন দাস্যরস বর্তমান ছিল তেমনি চৈতন্য পরবর্তী রচনাতেও দাস্যরসের কথা এসেছে বিভিন্ন ভাবে। রস হচ্ছে ভাবেরই প্রকাশ তাই এই দাস্যভাবনা ভক্তের ভাবকে আশ্রয় করে মধুরে এসে প্রেমে (দাস্যপ্রেম) পরিণত হয় যা চৈতন্য পরবর্তী যুগে এসেই সম্ভব হয়েছিল। চৈতন্য পূর্ববর্তী এই যে দাস্যভাব চৈতন্য পরবর্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
5

Masud, Sanjida. "The Language of Vaishnava Padavali: A Linguistic Perspective." Dhaka University Journal of Linguistics 7-8, no. 13-16 (2016): 103–28. https://doi.org/10.70438/dujl/781316/0007.

Full text
Abstract:
The main focus of this article is to analyze the grammatical and semiotic attributes of the language of Boishnob Padaboli, a sublime branch of medival Bangla literature. This paper tries to illustrate its proposition chiefly into two parts. In the first part textual analysis of its relevant grammatical properties has been presented briefly. The second part of this paper is accomplished with the semiotic analysis to find the connotative uniqeness of Padaboli texts. The distinguished narratives of eminant poets with boishnob traditions, their philosophy towards life and especially their trancend
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
6

সৈয়দ আলী আহসান. "রবীন্দ্রনাথের কাব্যপাঠ (বিদায় অভিশাপ-চিত্রাঙ্গদা-চিত্রা)". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 32, № 2 (1989): 1–39. https://doi.org/10.62328/sp.v32i1.1.

Full text
Abstract:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রেমকে নানাভাবে ব্যাখ্যা করবার চেষ্টা করেছেন। কখনও দেহ-মিলনের আগ্রহ, কখনও বিরহজনিত আকুলতা, কখনও বিস্মৃত হবার ভয়, কখনও স্মৃতির সাধনা, কখনও কর্ম ও প্রেমাকুলতার দ্বন্দ্ব, কখনও অলৌকিক রহস্য এবং কখনও সকল সন্তাপের শেষে একটি স্বস্তির আরাধনা—এভাবেই নানা বিচিত্র প্রকৃতিতে রবীন্দ্রনাথ প্রেমের ব্যাখ্যা করেছেন। প্রেমের মধ্যে দেহ এবং হৃদয়ের দ্বৈততা রবীন্দ্রনাথ স্বীকার করেছেন। যেখানে দেহ উন্মুখ সেখানে হৃদয় অচেতন, আবার হৃদয় যেখানে উন্মুখ তখন দেহ বিমুখ। এভাবে দেহ ও হৃদয়ের একটি দ্বন্দ্বকে রবীন্দ্রনাথ প্রকাশ করবার চেষ্টা করেছেন অনেক কবিতায় এবং নাট্যকাব্যে। লক্ষ্য করা যায় যে রবীন্দ্রনাথ
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
7

হেয়াৎ মামুদ. "সৈয়দ মর্তুজার জীবনকথা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 42, № 3 (1999): 95–118. https://doi.org/10.62328/sp.v42i3.5.

Full text
Abstract:
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে প্রায় শতাধিক মুসলমান কবির নাম পাওয়া যায়, যাঁরা বৈষ্ণবপদের ঢঙে গীতিকবিতা রচনা করেন। বৈষ্ণব কবিদের মতোই তাঁরা অনেকে রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলাকে কাব্যের বিষয়বস্তু হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। প্রাচীন বেষ্ণব-পদসংগ্রহে তাঁদের কারও কারও পদ সংকলিত হয়েছে। তাঁরা যে কবি হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, এতে তারই প্রমাণ মিলে। সৈয়দ মর্তুজা তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। প্রাচীন বাংলা সাহিত্যে সৈয়দ মর্তুজা সম্পর্কে প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় রংপুরের কবি হেয়াৎ মামুদের আম্বিয়াবাণী (১৭৫৭) কাব্যে। কবি বন্দনাংশে সৈয়দ মর্তুজার প্রতি ভক্তি নিবেদন করেন, উপরের উদ্ধৃতি থেকে তা জানা যায়। এর ৩ বছর পরে
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
8

মুহম্মদ হুমায়ূন কবীর. "শ্রী চৈতন্যদেবের পূর্ববঙ্গ সফর". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 33, № 2 (1990): 113–22. https://doi.org/10.62328/sp.v33i2.748.

Full text
Abstract:
চৈতন্যদেবের পূর্ববঙ্গ সফর সম্পর্কে বিস্তৃত করে তিনি অর্থ ও সম্মান লাভ বিদ্যাগর্বে গর্বিত দাম্ভিক নিমাই বড় বড় জীবনী গ্রন্থে বর্ণনা নেই। তবে পূর্ববঙ্গ সফর করেছিলেন এ তথ্য পাওয়া যায়। ব্যাকরণের ফাঁকি জিজ্ঞেস করে নবদ্বীপের পণ্ডিতসমাজকে উত্যক্ত করতেন। বৈষ্ণবরা তাঁকে আসতে দেখে পালিয়ে যেতেন। তখন তিনি নবদ্বীপের নিমাই পণ্ডিত ছিলেন, চৈতন্যদেব হননি। পণ্ডিতসমাজ এবং বৈষ্ণবগণ তাঁকে ভয় করতেন ঠিকই, কিন্তু আন্তরিকভাবে হয়ত সম্মান করতে পারেননি। বায়ুরোগের পর তিনি কিছুটা শান্ত হন। সুস্থ হয়ে আনুমানিক ১৫০১-০২ খ্রীস্টাব্দের দিকে ১৫১/৬ বছর বয়সে বল্লভ আচার্যের কন্যা লক্ষ্মী দেবীকে বিবাহ করেন। পূর্ব বঙ্গের প্রা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
9

মোবাশ্বের আলী. "বাংলা রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 41, № 2 (1998): 167–74. https://doi.org/10.62328/sp.v41i2.7.

Full text
Abstract:
বাংলা সাহিত্যের সূচনা চর্যাপদ দিয়ে। চর্যাপদ ধর্মভিত্তিক সাহিত্যের পর্যায়ভুক্ত। কেননা চর্যাগুলো বৌদ্ধ সহজযান মতবাদকে ভিত্তি করে রচিত। “বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যদের উদ্দেশ্য ছিল, তাহাদের ধর্মের তত্ত্বকথা লোকায়ত ভাষায় জনসাধারণের চিত্তে পৌছাইয়া দেওয়া।” (বাঙ্গালীর ইতিহাস, নীহাররঞ্জন রায়)। চর্যাপদের পরিপূর্ণ বিকাশ বৌদ্ধ পাল রাজাদের আমলে - গোপাল (৭৫০ ) থেকে রামপাল ( আ. ১০৭৭-১১২০) পর্যন্ত। পালরা দুর্বল হয়ে পড়লে সেনরা বাংলায় আসন গেড়ে বসে। বার শতকের মাঝামাঝি সমগ্র বাংলা সেনদের আয়ত্তে আসে। সেন আমলে ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির এবং সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়েছে। ব্রাহ্মণ্য-আধিপত্যে রাষ্ট্রীয
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
10

মুনিরা. "বঙ্কিমচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথের সমালোচনায় মধ্যযুগের গীতিকবিতা প্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 59, № 3 (2025). https://doi.org/10.62328/sp.v59i3.622.

Full text
Abstract:
মধ্যযুগের পদাবলি সাহিত্য বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সৃষ্টি। সুগভীর রসানুভূতি, সুনিবিড় ভাবসম্পদ এবং অকৃত্রিম প্রকাশভঙ্গির স্বচ্ছন্দ স্ফূর্তিতে বৈষ্ণবীয় কবিতাগুলো সমৃদ্ধ। বাংলা সমালোচনার পথিকৃৎ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দুজনেই মধ্যযুগের গীতিকবিতা তথা বৈষ্ণব পদাবলির মূল্যায়ন করেছেন। বাংলা সমালোচনার সূচনালগ্নে তাঁদের মধ্যযুগের সাহিত্য বিষয়ক বিচার নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। পরবর্তীকালে পদাবলি সাহিত্য-সমালোচনার ধারায় তা প্রভাবসঞ্চারী ভূমিকা রেখেছে। সাহিত্য-সমালোচনার দৃষ্টি ও বর্ণনভঙ্গিতে এই দুই সাহিত্যিকের অবস্থান স্বতন্ত্র। বৈষ্ণব পদাবলি পর্যবেক্ষণে তাঁদের কৃতি বিশ্লেষণই বর্তমান প্রবন
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
11

মুনিরা. "বঙ্কিমচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথের সমালোচনায় মধ্যযুগের গীতিকবিতা প্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 59, № 3 (2025). https://doi.org/10.62328/sp.v59i3.3.

Full text
Abstract:
মধ্যযুগের পদাবলি সাহিত্য বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সৃষ্টি। সুগভীর রসানুভূতি, সুনিবিড় ভাবসম্পদ এবং অকৃত্রিম প্রকাশভঙ্গির স্বচ্ছন্দ স্ফূর্তিতে বৈষ্ণবীয় কবিতাগুলো সমৃদ্ধ। বাংলা সমালোচনার পথিকৃৎ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দুজনেই মধ্যযুগের গীতিকবিতা তথা বৈষ্ণব পদাবলির মূল্যায়ন করেছেন। বাংলা সমালোচনার সূচনালগ্নে তাঁদের মধ্যযুগের সাহিত্য বিষয়ক বিচার নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। পরবর্তীকালে পদাবলি সাহিত্য-সমালোচনার ধারায় তা প্রভাবসঞ্চারী ভূমিকা রেখেছে। সাহিত্য-সমালোচনার দৃষ্টি ও বর্ণনভঙ্গিতে এই দুই সাহিত্যিকের অবস্থান স্বতন্ত্র। বৈষ্ণব পদাবলি পর্যবেক্ষণে তাঁদের কৃতি বিশ্লেষণই বর্তমান প্রবন
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
12

গোপিকারঞ্জন চক্রবর্তী. "শাক্তসঙ্গীত ও ভবা পাগলার গান". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 3 (1993). https://doi.org/10.62328/sp.v36i3.623.

Full text
Abstract:
অধ্যাপক আশুতোষ ভট্টাচার্য, মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্য রচনার সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বলেন, 'মধ্যযুগের বাংলার যে সামাজিক পরিবেশ হইতে বৈষ্ণব সাহিত্যের জন্ম হইয়াছিল, তাহা অষ্টাদশ শতাব্দীর বাঙালীর সমাজজীবনে অস্তিত্বরক্ষা করিতে পারিল না। সুতরাং অষ্টাদশ শতাব্দীতে আসিয়া বৈষ্ণব সাহিত্যের ধারা এবং শাক্ত সাহিত্যের ধারা উভয়ই শুষ্ক হইয়া গিয়াছিল, ইহাদের প্রবাহ ঊনবিংশ শতাব্দীর ভিতর দিয়া অগ্রসর করিয়া লইয়া যাইবার মত ইহাদের আর কোন শক্তি ছিল না। এমনই এক অবক্ষয়ের যুগে মাতৃসংগীত নিয়ে রামপ্রসাদ সেনের বাংলা সাহিত্য অঙ্গনে প্রবেশ। তখন বাংলা সংস্কৃতি-অঙ্গন এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছিল। এক
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
13

ড. এস. এম. লুৎফর রহমান. "'ব্রজবুলি' বৃন্দাবনের ভাষা না, ‘বাঙালা' ভাষা?" সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 46, № 1 (2002). https://doi.org/10.62328/sp.v46i1.342.

Full text
Abstract:
প্রায় সকল শিক্ষিত, সাহিত্য-রসিক পাঠক মাত্রেই জানেন, বাঙালায় মুছলিম আমলে, পনের শতকে বৈষ্ণব কবিরা 'ব্রজবুলি' নামে এমন একটা ভাষায় কাব্য-কবিতা রচনা করেন; যা এখনকার ভাষার সাথে মেলে না। এমন কি, বাঙালা ভাষা ও সাহিত্যের পাঠকরাও, সেকালের অন্য যে-সব বই পড়েন; যেমন কৃষ্ণদাস কবিরাজের ‘চৈতন্য-চরিতামৃত' প্রভৃতি,সে-সব বৈষ্ণব জীবনী-গ্রন্থের ভাষার সঙ্গেও ঐ ভাষা মেলে না। এই না-মেলার কারণে, বিশ শতকের অমুছলিম পণ্ডিত ও তাঁদের মুরীদ মুছলমান 'আলেম-উলামা' বা বিদ্বানরাও ঐ ভাষাকে ‘ব্রজবুলি' নামে আখ্যা দিয়েছেন। যার সহজ অর্থ, ও হ'ল—'ব্রজভূমির বুলি বা মথুরার ‘বৃন্দাবনের ভাষা’। বৃন্দাবনী ভাষা। বৃন্দাবনকে 'ব্রজধাম', 'ব্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
14

Howlader, Dr Chinmoy. "Great Poet Kalidasa and Bengali Literature (মহাকবি কালিদাস এবং বাংলা সাহিত্য)". Prachyavidya Patrika 13 (5 липня 2024). http://dx.doi.org/10.62069/pvp.v13.a5.

Full text
Abstract:
বাংলা ও সংস্কৃত ভাষার মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এ কারণে বাংলা সাহিত্যের উপর অনিবার্যভাবে তার প্রভাব পড়েছে। আধুনিক ইউরোপীয় সাহিত্য কিংবা ফার্সি-হিন্দি সাহিত্যের চেয়ে সংস্কৃত সাহিত্যের প্রভাব যে কত সুদূরপ্রসারী তা প্রাচ্য-পাশ্চাত্যের মনীষীগণের গবেষণার দ্বারা এখন সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সংস্কৃত মহাকাব্য, কাব্য, খÐকাব্য, নাটক, গল্পসাহিত্য, অলংকারশাস্ত্র, ব্যাকরণশাস্ত্র, ধর্ম, দর্শন, অর্থশাস্ত্র ইত্যাদি বিষয় বাংলার সাহিত্য, সংস্কৃতি, সমাজ, ধর্ম, রাজনীতিসহ অনেক কিছুকেই আজও প্রভাবিত করে চলেছে। ধ্রæপদী সংস্কৃত সাহিত্যের কবিদের মধ্যে কবি নাট্যকার কালিদাসের উপস্থিতি বিশ^ময় ছড়িয়ে আছে। বাংলা সাহি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
15

Howlader, Dr Chinmoy. "Great Poet Kalidasa and Bengali Literature (মহাকবি কালিদাস এবং বাংলা সাহিত্য)". Prachyavidya Patrika 13 (5 липня 2024). http://dx.doi.org/10.57074/dspp.v13.a5.

Full text
Abstract:
বাংলা ও সংস্কৃত ভাষার মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এ কারণে বাংলা সাহিত্যের উপর অনিবার্যভাবে তার প্রভাব পড়েছে। আধুনিক ইউরোপীয় সাহিত্য কিংবা ফার্সি-হিন্দি সাহিত্যের চেয়ে সংস্কৃত সাহিত্যের প্রভাব যে কত সুদূরপ্রসারী তা প্রাচ্য-পাশ্চাত্যের মনীষীগণের গবেষণার দ্বারা এখন সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সংস্কৃত মহাকাব্য, কাব্য, খÐকাব্য, নাটক, গল্পসাহিত্য, অলংকারশাস্ত্র, ব্যাকরণশাস্ত্র, ধর্ম, দর্শন, অর্থশাস্ত্র ইত্যাদি বিষয় বাংলার সাহিত্য, সংস্কৃতি, সমাজ, ধর্ম, রাজনীতিসহ অনেক কিছুকেই আজও প্রভাবিত করে চলেছে। ধ্রæপদী সংস্কৃত সাহিত্যের কবিদের মধ্যে কবি নাট্যকার কালিদাসের উপস্থিতি বিশ^ময় ছড়িয়ে আছে। বাংলা সাহি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
16

হোসেন, মো নাজমুল. "বংশীদাসের <i>রাইরাজা</i> পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার: ক্ষমতা-তত্ত্বের প্রতিফলন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, № 1-2 (2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.8.

Full text
Abstract:
সারসংক্ষেপ: পাণ্ডুলিপিতে একটি জাতির ঐতিহ্য ও মননের ইতিবৃত্ত ধরা থাকে, তাই পাণ্ডুলিপির পাঠ জরুরি। পঞ্চদশ শতাব্দীর পদকর্তা বংশীদাস রচিত রাইরাজা পাণ্ডুলিপি মধ্যযুগের ইতিহাসের অনালোকিত একটি প্রান্তের উদ্ভাসন। এ কাব্যে বৈষ্ণব প্রেমদর্শনের বিচিত্র একটি রূপ প্রকাশ পেয়েছে, যেখানে প্রণয়লীলা ছাড়াও রাধা-কৃষ্ণকে ক্ষমতা-সম্পর্কে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। বর্তমান প্রবন্ধে বংশীদাসের রাইরাজা পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি সভ্যতার ইতিহাসে মাতৃ- তন্ত্রের অবসান ঘটার মধ্য দিয়ে পিতৃতন্ত্র বা পুরুষতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং দৈবকল্পনায় আদ্যাশক্তির পরিবর্তে পুরুষ দেবতার প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার সমান্তরালে নার
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
17

হোসেন, মো নাজমুল. "বংশীদাসের <i>রাইরাজা</i> পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার: ক্ষমতা-তত্ত্বের প্রতিফলন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, № 1-2 (2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.19.

Full text
Abstract:
সারসংক্ষেপ: পাণ্ডুলিপিতে একটি জাতির ঐতিহ্য ও মননের ইতিবৃত্ত ধরা থাকে, তাই পাণ্ডুলিপির পাঠ জরুরি। পঞ্চদশ শতাব্দীর পদকর্তা বংশীদাস রচিত রাইরাজা পাণ্ডুলিপি মধ্যযুগের ইতিহাসের অনালোকিত একটি প্রান্তের উদ্ভাসন। এ কাব্যে বৈষ্ণব প্রেমদর্শনের বিচিত্র একটি রূপ প্রকাশ পেয়েছে, যেখানে প্রণয়লীলা ছাড়াও রাধা-কৃষ্ণকে ক্ষমতা-সম্পর্কে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। বর্তমান প্রবন্ধে বংশীদাসের রাইরাজা পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি সভ্যতার ইতিহাসে মাতৃ- তন্ত্রের অবসান ঘটার মধ্য দিয়ে পিতৃতন্ত্র বা পুরুষতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং দৈবকল্পনায় আদ্যাশক্তির পরিবর্তে পুরুষ দেবতার প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার সমান্তরালে নার
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
18

শিখা সরকার. "বাংলাদেশের নাটকে গ্রামীণ জীবন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 44, № 1 (2000). https://doi.org/10.62328/sp.v44i1.403.

Full text
Abstract:
বাংলাদেশের নাটকের একটি বড় অংশ জুড়ে রয়েছে গ্রামীণ জীবন। এর কারণ কিছুটা ভৌগোলিক। নদীবিধৌত পূর্ববাংলায় গ্রামের সংখ্যা বেশি। তাই এ দেশের সাহিত্যে পরিপ্রেক্ষিত ও বিষয়-ভাবনায় প্রাধান্য পেয়েছে গ্রাম। স্বাধীনতার পূর্বে ইব্রাহীম খাঁ, জসীমউদ্দীন (১৯০৩-৭৬), আজিমউদ্দীন আহমদ (১৯০৪-১৯৭৩), আ ন ম বজলুর রশীদ (১৯১১-১৯৮৬), আনিস চৌধুরী (১৯২৯- ১৯৯০), সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-৭১), আসকার ইবনে শাইখ, সাঈদ আহমদ (জ. ১৯৩১) এবং স্বাধীনতার পরে সৈয়দ শামসুল হক, সেলিম আলদীন, মামুনুর রশীদ প্রমুখ নাট্যকারের অধিকাংশ নাটকের পটভূমি গ্রাম। জীবনানুভবের বাস্তবনিষ্ঠাই তাঁদের বাংলাদেশের বৃহত্তর গ্রাম জীবনের অন্তর্গত মানব প্রবাহ
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
19

হেয়াৎ মামুদ. "সৈয়দ মর্তুজার জীবনকথা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 42, № 3 (1999). https://doi.org/10.62328/sp.v42i3.449.

Full text
Abstract:
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে প্রায় শতাধিক মুসলমান কবির নাম পাওয়া যায়, যাঁরা বৈষ্ণবপদের ঢঙে গীতিকবিতা রচনা করেন। বৈষ্ণব কবিদের মতোই তাঁরা অনেকে রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলাকে কাব্যের বিষয়বস্তু হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। প্রাচীন বেষ্ণব-পদসংগ্রহে তাঁদের কারও কারও পদ সংকলিত হয়েছে। তাঁরা যে কবি হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, এতে তারই প্রমাণ মিলে। সৈয়দ মর্তুজা তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। প্রাচীন বাংলা সাহিত্যে সৈয়দ মর্তুজা সম্পর্কে প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় রংপুরের কবি হেয়াৎ মামুদের আম্বিয়াবাণী (১৭৫৭) কাব্যে। কবি বন্দনাংশে সৈয়দ মর্তুজার প্রতি ভক্তি নিবেদন করেন, উপরের উদ্ধৃতি থেকে তা জানা যায়। এর ৩ বছর পরে
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
20

সাইম রানা. "উনিশ শতকের বাংলা গান ও খ্রিষ্ট-ধর্মগীত". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 49, № 2 (2012). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v49i2.7.

Full text
Abstract:
উনিশ শতকের সূচনালগ্নে বাঙালির সাংস্কৃতিক জীবন ও মননশীলতায় পরিণত বোধ স্পষ্ট হয়ে উঠল। বিদেশিদের দীর্ঘকালের শাসন ও শোষণে পরাধীন অপমানিত জাতি তার আত্ম-পরিচয়ের স্পষ্ট ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে চেষ্টা করল নানা ধরনের উপলব্ধি ও কর্মপ্রক্রিয়া দিয়ে। তখন সমাজ ও সাহিত্যে কতগুলো লক্ষণ চিহ্নিত হলো। যেমন, ধর্মনীতিকে উপেক্ষা করে জীবনধর্মী মানবিক মূল্যবোধের প্রসার, স্বাদেশিকতা ও সার্বভৌমত্বের ধারণা, বিজ্ঞান ও ইতিহাসের প্রতি নিষ্ঠা, ভাষা ও দর্শনের মুক্ত প্রকাশ, নারীর প্রতি সম্মান ও মর্যাদাদান প্রভৃতি বিষয় গুরুত্বের সাথে উঠে এল। এই শতকের শেষ লগ্নে বিদেশি শাসকের আগ্রাসন এবং ঔপনিবেশিকতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির উপায়
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
21

গিয়াস শামীম. "হাঁসুলী বাঁকের উপকথা : কাহারকুলের মহাকাব্য". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 47, № 1 (2005). https://doi.org/10.62328/sp.v47i1.325.

Full text
Abstract:
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের (১৮৯৮-১৯৭১) স্থিতপ্রজ্ঞ জীবন ও শিল্পভাবনার অসাধারণ শিল্পকীর্তি হাঁসুলী বাঁকের উপকথা (১৯৪৭)। ভারতবিভাগের অব্যবহিত প্রাক্ পর্যায়ে প্রকাশিত এ-উপন্যাসে জীবন ও শিল্পের ঘটেছে বিস্ময়কর মিথস্ক্রিয়া। অধিকাংশ উপন্যাসের মত, এ-উপন্যাসেও, তিনি পরিপ্রেক্ষিতরূপে বিবেচনা করেছেন রাঢ় অঞ্চলের প্রকৃতি, নিসর্গ ও বৈচিত্র্যমণ্ডিত জনজীবন। আজন্ম রাঢ়ের ভূ-প্রাকৃতিক যে ঐতিহ্য তিনি তাঁর প্রকৃতি ও প্রতিভায় লালন করেছেন, তা-ই পরিস্ফুটিত হয়েছে তাঁর শিল্পকর্মে, বিশেষত ‘হাঁসুলী বাঁকের উপকথা'য়। রাঢ় অঞ্চলের রুক্ষ ও রূঢ় ভূ-পরিবেশে, বীরভূম জেলার লাভপুর গ্রামে তারাশঙ্করের জন্ম। জীবনের প্রাথমিক
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
22

আহমদ কবির. "আহমদ শরীফের বিদ্যাচর্চার প্রধান ভুবন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 44, № 3 (2002). https://doi.org/10.62328/sp.v44i3.366.

Full text
Abstract:
জীবন রচনা করতে হয়, আর বিদ্যা অর্জন করতে হয়। বিদ্যার্জনে বিদ্যানুরাগ আবশ্যিক শর্ত জগৎ সংসারে বিদ্যাপথযাত্রীর সংখ্যা খুব কম। বেশির ভাগ মানুষ জীবনের সুখস্বাচ্ছন্দ্যকামনায় ও বিত্তবাসনায় মশগুল থাকে। তবু সংস্কৃতিবান ও রুচিশীল মানুষ, বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যামোদী ও শিক্ষাদাতারা আছেন বলে বিদ্যাচর্চা অব্যাহত থাকে। প্রাতিষ্ঠানিক বিদ্যালাভের জন্য স্কুল-কলেজ- বিশ্ববিদ্যালয় আছে। ঐসব কেন্দ্রে মেধাবী ছাত্রও জন্ম নেয় । কিন্তু মেধার কর্ষণ না হলে মেধা মরে যায়। সেজন্য দেখা যাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে খুব ভাল পাশ, কিন্তু পরবর্তী জীবনে বিদ্যার সঙ্গে সংযোগবিচ্ছিন্ন। এসব তথাকথিত মেধাবী জ্ঞানরাজ্যে কোন অবদান রাখতে পারে
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
23

ওয়াকিল আহমদ. "লালনের গানের পাঠ-সমীক্ষা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 3 (2000). https://doi.org/10.62328/sp.v43i3.405.

Full text
Abstract:
১৮৯০ সালের ১৭ অক্টোবর লালন শাহ কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ার আস্তানায় মৃত্যুবরণ করেন । ৩১ অক্টোবর হিতকরী পত্রিকায় 'মহাত্মা লালন ফকির' শিরোনামের একটি প্রবন্ধে লালনের জীবন ও ধর্মমত সম্পর্কিত আলোচনা প্রথম মুদ্রিত আকারে প্রকাশিত হয়। এতে লালনের রচিত একটি গান ('সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে') সংকলিত হয়। তখন থেকে শুরু করে বিশ শতকের শেষ পর্যন্ত লালনের জীবন, গান, ধর্মমত, তত্ত্ব-দর্শন, বাউল সম্প্রদায় ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তর আলোচনা- গবেষণা হয়েছে। লালন প্রতিভাবান ছিলেন। তাঁর গানগুলো মূলত সুরের কাঠামোতে রচিত হলেও বাণী-প্রধান হওয়ায় সাহিত্যরসেরও আধেয় রূপে পরিগণিত হয়। বাংলা গানের প্রধানত এটাই বৈশিষ্ট্য। লাল
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
24

মোবাশ্বের আলী. "বাংলা রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 41, № 2 (1998). https://doi.org/10.62328/sp.v41i2.512.

Full text
Abstract:
বাংলা সাহিত্যের সূচনা চর্যাপদ দিয়ে। চর্যাপদ ধর্মভিত্তিক সাহিত্যের পর্যায়ভুক্ত। কেননা চর্যাগুলো বৌদ্ধ সহজযান মতবাদকে ভিত্তি করে রচিত। “বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যদের উদ্দেশ্য ছিল, তাহাদের ধর্মের তত্ত্বকথা লোকায়ত ভাষায় জনসাধারণের চিত্তে পৌছাইয়া দেওয়া।” (বাঙ্গালীর ইতিহাস, নীহাররঞ্জন রায়)। চর্যাপদের পরিপূর্ণ বিকাশ বৌদ্ধ পাল রাজাদের আমলে - গোপাল (৭৫০ ) থেকে রামপাল ( আ. ১০৭৭-১১২০) পর্যন্ত। পালরা দুর্বল হয়ে পড়লে সেনরা বাংলায় আসন গেড়ে বসে। বার শতকের মাঝামাঝি সমগ্র বাংলা সেনদের আয়ত্তে আসে। সেন আমলে ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির এবং সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়েছে। ব্রাহ্মণ্য-আধিপত্যে রাষ্ট্রীয
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
We offer discounts on all premium plans for authors whose works are included in thematic literature selections. Contact us to get a unique promo code!