Academic literature on the topic 'কাব্য'

Create a spot-on reference in APA, MLA, Chicago, Harvard, and other styles

Select a source type:

Consult the lists of relevant articles, books, theses, conference reports, and other scholarly sources on the topic 'কাব্য.'

Next to every source in the list of references, there is an 'Add to bibliography' button. Press on it, and we will generate automatically the bibliographic reference to the chosen work in the citation style you need: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver, etc.

You can also download the full text of the academic publication as pdf and read online its abstract whenever available in the metadata.

Journal articles on the topic "কাব্য"

1

ফয়েজুন্নেছা বেগম. "কবি ভারবি ও তাঁর কাব্য". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 1 (1992): 65–76. https://doi.org/10.62328/sp.v36i1.3.

Full text
Abstract:
কালিদাসের যুগে সংস্কৃত সাহিত্যজগতে পদ্যকাব্যের ধারায় যে কয়জন প্রথিতযশা কবি তাঁদের কবি-প্রতিভার মৌলিকত্বে সংস্কৃত সাহিত্যকে ঋদ্ধ করেছেন, কবি ভারবি তাঁদের অন্যতম। কাব্যশিল্পের সৌন্দর্যে ভারবি- বিরচিত অমর কাব্য কিরাতার্জনীয়ম্ সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাসে একখানি কালজয়ী মহাকাব্য। এই কাব্যে আঠারটি সর্গ রয়েছে। মহভারত-এর বন- পর্বের অন্তর্গত একটি ক্ষুদ্র কাহিনী এই মহাকাব্যের উৎস। মহাশিবপুরাণ-এ এই কাহিনী আছে। কিরাতার্জনীয়ম্ অলঙ্কারশাস্ত্রসম্মত মহাকাব্য। কাব্যের নায়ক সদ্বংশজাত ক্ষাত্রবীর অর্জুন। এর অঙ্গীরস বীররস, তার সাথে শান্তরস অঙ্গরস হিসাবে রয়েছে। ভারবি একটি মাত্র কাব্য রচনা করেছেন, কিন্তু একটি কাব্যেই তাঁর কাব্য প্রতিভার সার্থক রূপায়ণ ঘটেছে। সেজন্য সাহিত্য-সমালোচক ও পণ্ডিতবর্গের কাছে কিরাতার্জনীয়ম্ কাব্য আদরের বস্তু হয়ে রয়েছে। পণ্ডিত কীথ সাহেবের মতে, কাব্যজগতে কালিদাসের পরেই ভারবির নাম সসম্মানে উচ্চারিত হতে পারে। বামন, আনন্দবর্ধন, মহিমভট্ট, মম্মট, ভোজ, বিশ্বনাথ প্রমুখ আলঙ্কা- রিকেরা তাঁদের গ্রন্থে কিরাতার্জনীয়ম্ কাব্য থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন। এই কাব্যটি যে বহুযুগ ধরে সম্মানের আসনে প্রতিষ্ঠিত ছিল, এ থেকেই তা প্রমাণিত হয়। এরূপ প্রসিদ্ধি আছে যে মহাকবি মাঘ কিরাতার্জনীয় ম্ কাব্যকে বহু অংশে অনুকরণ করে তাঁর শিশুপালবধম্ মহাকাব্য রচনা করেছেন।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

সাঈদ-উর-রহমান. "দ্বিজ মাধব সমস্যা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 41, № 2 (1998): 59–69. https://doi.org/10.62328/sp.v41i2.3.

Full text
Abstract:
মধ্যযুগের তিনটি গুরুত্বপুর্ণ কাব্য চণ্ডীমঙ্গল, গঙ্গামঙ্গল ও শ্রীকৃষ্ণমঙ্গল। ভিন্ন ভিন্ন নামে কাব্যগুলো বিভিন্ন কবি রচনা করেছিলেন। একটি ক্ষেত্রে, তিনটি কাব্যের রচয়িতার নামের মধ্যে অনতিদূর সাদৃশ্য লক্ষণীয়। তখন প্রশ্ন উঠেছে এঁদের সম্পর্ক নিয়ে। আলোচনায় প্রবেশের পূর্বে সমস্যাটিকে বিস্তারিত ভাবে উপস্থাপনা করা যাক। ক. সারদামঙ্গল/ সারদাচরিত নামের একটি চণ্ডিমঙ্গল কাব্যে ভণিতা রয়েছে মাধব, দ্বিজ মাধু, মাধবানন্দ, দ্বিজ মাধব ও দ্বিজ মাধবানন্দ এই পাঁচ নামে। এখানে লেখক একজন, কিন্তু তাঁর প্রকৃত নাম হিসাবে কোনটি গ্রহণযোগ্য? কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৫ সালে কাব্যটি শ্রীসুধীভূষণ ভট্টাচার্যের ‘মঙ্গলচণ্ডীর গীত' নামে প্রকাশিত হয়েছে। খ. গঙ্গামঙ্গল নামের একটি কাব্যে ভণিতা রয়েছে মাধব ও দ্বিজ মাধবের। বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে কাব্যটি ১৩২৩ বঙ্গাব্দে আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ কর্তৃক সম্পাদিত হয়ে প্রকাশিত হয়েছে। গ. ভাগবত পুরাণের দশম স্কন্ধ ও অন্যান্য উৎস থেকে উপকরণ নিয়ে রচিত হয়েছে অনুবাদমূলক ‘শ্রীকৃষ্ণমঙ্গল'। এতে ভণিতা পাওয়া যায় মাধব, দ্বিজ মাধব, শ্রীমাধব ও মাধবাচার্যের। কাব্যটি একাধিকবার সম্পাদিত হয়েছে, তবে কোনটিই সু সম্পাদিত নয়। আমরা ব্যবহার করেছি ১৩১০ বঙ্গাব্দের কলকাতার বঙ্গবাসী সংস্করণ। ঘ. সতের শতকের কবি কৃষ্ণরাম দাস রায়মঙ্গল কাব্য ধারার প্রথম কবি হিসেবে মাধবাচার্যের নাম করেছেন। কাব্যটি পাওয়া যায়নি। এই মাধবাচার্যের পূর্বের তিনজনের সঙ্গে সম্পর্ক আছে কিনা সে প্রশ্নও উঠেছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

অমৃতলাল বালা. "সতীময়না ও লোর-চন্দ্রানী কাব্যের শিল্পরূপ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 41, № 1 (1997): 73–89. https://doi.org/10.62328/sp.v41i1.4.

Full text
Abstract:
মধ্যযুগের অন্যতম শক্তিশালী কবি দৌলত কাজী (আনুমানিক ১৬০০-১৬৩৮ খ্রিস্টাব্দ)। তাঁর একমাত্র কাব্য 'সতীময়না-লোর-চন্দ্রানী' অসমাপ্ত হলেও এ কাব্যে কবির একটি পরিণত শিল্প-প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যায়। চরিত্র চিত্রণ, কাহিনী ধারার বর্ণনা, ঘটনার দ্বন্দ্ব সংঘাত সৃষ্টি, ভাষা রীতিতে সঙ্গীত তরঙ্গ সৃষ্টি, ছন্দের প্রয়োগসিদ্ধি এবং আলঙ্কারিক বর্ণনার নৈপুণ্যে দৌলত কাজীর পূর্ণাঙ্গ শিল্প-প্রতিভার পরিচয় আছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
4

ফাতেমা কাওসার. "কায়কোবাদের কাব্যে মাতৃভূমি ও মাতৃভাষা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 3 (1993): 155–66. https://doi.org/10.62328/sp.v36i3.8.

Full text
Abstract:
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কবি কায়কোবাদ (১৮৫৭-১৯৫১) নানা কারণে বিশিষ্ট ও স্বতন্ত্র। উনিশ শতকীয় বাংলা সাহিত্যের উদ্ভব ও ক্রমবিকাশের ধারায় অর্থনৈতিক-সমাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কারণেই বাঙালী মুসলমানের সাহিত্যসাধনার শুরু অনেকটা বিলম্বিত। সেই বিলম্বিত সাহিত্যযাত্রায়, যাঁরা স্বতন্ত্র অভিনিবেশ সহকারে আত্মনিয়োগ করেছেন তাঁদের মধ্যে গদ্যে মীর মশাররফ হোসেন এবং কাব্যে কায়কোবাদের নাম সর্বাগ্রে উল্লেখযোগ্য । তাঁরাই তাঁদের সমকালীন ও পরবর্তী কবি সাহিত্যিকদের অনুপ্রেরণার উৎস এবং পথিকৃৎ। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম কবি কায়কোবাদের সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাতে ‘আনন্দে লাফিয়ে উঠে' বলেছিলেন, “ইনিই মহাকবি কায়কোবাদ সাহেব? অমর কাব্য মহাশ্মশানের গ্রন্থকার? আমাদের সকলের গুরু”। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কায়কোবাদের অবদান যে কতো অপরিসীম তা উপলব্ধির জন্যে নজরুলের এই আবেগময় শ্রদ্ধাপূর্ণ মন্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ প্রতিভাবান অগ্রজ কবি কায়কোবাদের যথার্থ মূল্যায়ন উত্তরসূরি কবি কাজী নজরুল ইসলামের এ-বক্তব্যে সুস্পষ্টরূপে প্রতীয়মান । বস্তুতঃ ‘কায়কোবাদের মাধ্যমেই মুসলমানদের আধুনিক বাংলা কাব্য সাহিত্যে হাতে-খড়ি হয়।' বাঙালী মুসলমানের দৃষ্টি যখন পুথি সাহিত্যের দিকে নিবদ্ধ ছিল সেই সমযে শুদ্ধ ভাষায় আধুনিক বাংলা কবিতা রচনা করে সাহিত্যাঙ্গনে প্রবেশ করেছিলেন কবি কায়কোবাদ। পুথি সাহিত্যের ঐতিহ্য থেকে মুখ ফিরিয়ে খাঁটি ও শুদ্ধ বাংলায় কাব্য চর্চা তখন কোন মুসলিম কবির পক্ষে ছিল রীতিমত দুরূহ ও অবিশ্বাস্য। কায়কোবাদ তাঁর হৃদয়ে এক গভীর বেদনাজাত দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে স্বজাতির আত্মপ্রতিষ্ঠা ও আত্মমর্যাদা লাভের আকাঙ্ক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এই অবিশ্বাস্য অথচ প্রশংসনীয় কাজটি করেছিলেন। মূলতঃ কায়কোবাদই আধুনিক বাংলা কবিতার অঙ্গনে মুসলমান কবিদের শুভযাত্রার অগ্রপথিক। সে অর্থে কায়কোবাদ যথার্থ ভাবেই ‘আমাদের সকলের গুরু।' 'আধুনিক বাঙলা সাহিত্যে মুসলিম ধারার অন্যতম উদ্‌গাতা।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
5

মোবাশ্বের আলী. "মধুসূদন ও ওভিদ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 39, № 2 (1996): 30–54. https://doi.org/10.62328/sp.v39i2.2.

Full text
Abstract:
মাইকেল মধুসূদন দত্ত মেঘনাদবধ কাব্য রচনা শেষে বীরাঙ্গনা কাব্যে হাত দেন। বন্ধু রাজনারায়ণ বসুর নিকট লেখা এক চিঠিতে তাঁর এই গ্রন্থ রচনার কথা জানা যায়। সব মিলে ২১টি পত্রে তাঁর এই গ্রন্থ রচনার অভিপ্রায়। তবে তিনি লিখেছেন মাত্র ১১টি। পত্রগুলি এই : দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা; সোমের প্রতি তারা; দ্বারকানাথের প্রতি রুক্ষিণী; দশরথের প্রতি কেকয়ী; লক্ষ্মণের প্রতি শূর্পণখা: অৰ্জ্জুনের প্রতি দ্রৌপদী; দুর্য্যোধনের প্রতি ভানুমতী; জয়দ্রথের প্রতি দুঃশলা; শান্তনুর প্রতি জাহ্নবী; পুরূরবার প্রতি উর্ধ্বশী; নীলধ্বজের প্রতি জনা। মেঘনাদবধ কাব্যে কবির আদর্শ গ্রীক মহাকবি হোমার এবং বীরাঙ্গনা কাব্যে রোমান কবি ওভিদ। মেঘনাদবধ কাব্যে মধুসূদন অনুসরণ করেছেন হোমারের ইলিয়ড, কিন্তু বীরাঙ্গনা কাব্যে ওভিদের Heroides. ওভিদের হিরোইদেস কাব্যের নায়িকা চরিত্রগুলি আহৃত হয়েছে গ্রীক পুরাণ এবং গ্রীক ও রোমান সাহিত্য থেকে। ওভিদ (৪৩ খ্রি. পূ. - ১৭ খ্রি.) তাঁর কাব্যের উপাদান সংগ্রহ করেছেন হাজার বছরের গ্রীক ও রোমান ঐতিহ্য থেকে। হোমারের মহাকাব্য, বিশেষত ট্রয় যুদ্ধের পটভূমিতে হিরোইদেস-এর অনেকগুলো পত্ৰ রচিত।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
6

রফিকউল্লাহ খান. "নজরুলের কবিতায় মিথ-ঐতিহ্যের ব্যবহার". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 1 (1991): 159–74. https://doi.org/10.62328/sp.v35i1.9.

Full text
Abstract:
সমাজতাত্ত্বিক এবং নান্দনিক উভয় অর্থেই আধুনিক সাহিত্যে মিথ এক সঞ্চরণশীল ও গতিময় শিল্প-অনুষঙ্গ। সভ্যতার আদিস্তর থেকে সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মানব-অস্তিত্বের জটিল জিজ্ঞাসা, গূঢ় রহস্য-অন্বেষা এবং সত্যসন্ধানের পটভূমিতে মিথের ক্রিয়াশীলতা বহুমাত্রিক। আদি মানবের ধর্ম-বিশ্বাসে মিথের বর্ণনাধর্মী ভূমিকার পর্যায় বাদ দিলেও পরবর্তী সুদীর্ঘ যাত্রায় তা সভ্যতা ও শিল্পের মস্তিষ্কসচল কর্মকাণ্ডের সহযাত্রী। মিথ একদিকে যেমন মানুষের আধ্যাত্মিক অভিপ্রায়ের সামূহিক সংকেতসূত্র, অন্যদিকে তেমনি, অবচেতন মনের সূক্ষ্মতর বিশ্লেষণের বৈজ্ঞানিক উপাদান। বিংশ শতাব্দীর কবিরা মিথকে কেবল প্রতীকী প্রকাশরীতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেন নি; তাঁরা এর জটিল প্রকৃতিকে ব্যাখা করেছেন, এবং প্রয়োগের ক্ষেত্রে নিত্য নব বৈচিত্র্য সৃষ্টিতে সমর্থ হয়েছেন। কাব্য-শিল্পের চলমানতার পটভূমিতে একজন আধুনিক কবি মিথ-চেতনার উত্তরাধিকার বহন করেই হয়ে ওঠেন সৃষ্টিশীল ও বৈচিত্র্যসন্ধানী। মিথের সজ্ঞান প্রয়োগ আধুনিক কবিতায় যে গতি ও বৈচিত্র্য সঞ্চার করেছে, শিল্পের ইতিহাসে তার ভূমিকা যুগান্তকারী। রেনেসাঁস-উত্তর জীবনজিজ্ঞাসা ও শিল্প-প্রবর্তনায় মিথ পাশ্চাত্য সাহিত্যে নবতর জীবনমূল্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। উনিশ শতকীয় বাঙালির জীবনচেতনার সামগ্রিক পরিবর্তনের পটভূমিতে মাইকেল মধুসূদন দত্ত ভারতীয় মিথের বিদ্রোহী চরিত্রপুঞ্জের মধ্যে কালিক সত্তার সাধর্ম্য সন্ধান করেছিলেন। তাঁর “মেঘনাদবধ-কাব্য” (১৮৬১) ও “বীরাঙ্গনা কাব্যে”র (১৮৬২) মৌল জীবনধর্ম এ-কারণেই মানবসত্তার চিরকালীন প্রতিবাদের সমধর্মী। রবীন্দ্রনাথের হাতে এই মিথ বিষয় ও প্রকরণের নিরীক্ষাশীল পরিচর্যায় হয়ে ওঠে বৈচিত্র্যময়, এবং সূক্ষ্মতর শিল্প-অভিযাত্রার বীজশক্তি।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
7

মনোয়াৱা হোসেন. "রবীন্দ্রনাথের শেষ দশকের কাব্য : প্রেক্ষাপট ও বৈশিষ্ট্য". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 1 (1991): 77–84. https://doi.org/10.62328/sp.v35i1.7.

Full text
Abstract:
বিংশ শতাব্দীর প্রথম দেড়দশকে প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের কাব্য কল্পনা (১৩০৭; ১৯০০); নৈবেদ্য (১৩০৮; ১৯০১), খেয়া (১৩১৩; ১৯০৬), গীতিাঞ্জলি (১৩১৭; ১৯১০), চৈতালি (১৩১৯; ১৯১২), স্মরণ উৎসর্গ (১৩২১; ১৯১৪), গীতমাল্য (১৩২১; ১৯১৪), গীতালি (১৩২১; ১৯১৪)। বিংশ শতাব্দীর পালাবদলের চিহ্নযুক্ত প্রথম রবীন্দ্রকাব্য বলাকা (১৩২৩; ১৯১৬)- কবির নোবেল পুরস্কার লাভের পরবর্তী এবং প্রথম মহাযুদ্ধের সমসাময়িক সৃষ্টি। পরবর্তী কাব্য পলাতকা (১৩২৫; ১৯১৮), পূরবী (১৩৩২; ১৯২৫) ও মহুয়া (১৩৩৬; ১৯২৯), রচনা বা প্রকাশের দিক থেকে বলাকা কাব্যের পরবর্তী হলেও ভাবের দিক থেকে পূর্ববর্তী। রাশিয়া ভ্রমণের পরবর্তী রচনা- বনবাণী (১৩৩৮; ১৯৩১), পরিশেষ (১৩৩৯, ১৯৩২), পুনশ্চ (১৩৩৯; ১৯৩২), বিচিত্রিতা (১৩৪০; ১৯৩৩), শেষসপ্তক (১৩৪২; ১৯৩৫), বীথিকা (১৩৪২; ১৯৩৫), পত্রপুট (১৩৪৩; ১৯৩৬), শ্যামলী (১৩৪৩; ১৯৩৬), প্রান্তিক ((১৩৪৪; ১৯৩৮), সেঁজুতি (১৩৪৫; ১৯৩৮) এবং আকাশ প্রদীপ (১৩৪৬; ১৯৩৯) : রবীন্দ্রনাথের চল্লিশের দশকের শুরুতে প্রকাশিত কাব্য নবজাতক, সানাই (১৩৪৭; ১৯৪০), রোগশয্যায় (১৩৪৭; ১৯৪০), আরোগ্য (১৩৪৭; ১৯৪১), জন্মদিনে (১৩৪৭-৪৮; ১৯৪১) এবং এ দশকেই মৃত্যুর পর প্রকাশিত শেষলেখা (১৩৪৮; ১৯৪১), রবীন্দ্র- জীবনের শেষ দশ বছরের কাব্য পুনশ্চ থেকে শেষলেখা (১৩৩৯; ১৩৪৮; ১৯৩২-১৯৪১)। এ পর্যায়ের কাব্যকে উত্তরকাব্য বলা হয়— যা বিভিন্ন দিক থেকে পূববর্তী কাব্য অপেক্ষা স্বতন্ত্র ও বিশিষ্ট—কবির দীর্ঘ জীবনের বিচিত্র অভিজ্ঞতার সারাৎসার। আলোচ্য প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের জীবনের শেষ দশকের কাব্যের পটভূমিকা ও কিছু বৈশিষ্ট্যের প্রতি আলোকপাত করা হবে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
8

দুলাল ভৌমিক. "রাজা রুদ্রমাণিক্য : কবি ও কাব্য". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 42, № 3 (1999): 119–46. https://doi.org/10.62328/sp.v42i3.6.

Full text
Abstract:
কবি রুদ্রমাণিক্য ছিলেন ভুলুয়ার মাণিক্য রাজবংশের শেষ নরপতি। তাঁর কাল ১৭শ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮শ শতকের প্রথম ভাগ পর্যন্ত পিতামহ লক্ষ্মণমাণিক্য ছিলেন বাংলার বারভূঞার অন্যতম বলে খ্যাত। লক্ষ্মণমাণিক্যের চার পুত্র ধন্যমাণিক্য, চন্দ্রমাণিক্য, বিজয়মাণিক্য এবং অমরমাণিক্য। রুদ্রমাণিক্য বিজয়মাণিক্যের পুত্র। কবি তাঁর কাব্যের ৪-৮ নং শ্লোকে পিতামহ, পিতৃদেব এবং নিজের সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে ধরেছেন। তাঁর ভাষায় লক্ষ্মণমাণিক্য ছিলেন বীরদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, সুপুরুষ, কীর্তিমান; এবং তাঁর যশ-খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সর্বত্র। যুদ্ধক্ষেত্রে তাঁর বিক্রমের নিকট শত্রুসৈন্যরা দলে দলে ভূপাতিত হত। তাঁর পিতাও ছিলেন ভুলুয়ার রাজা সদ্‌গুণে গুণান্বিত এবং বিক্রমশালী। তিনি দানে ছিলেন কর্ণতুল্য, পরাক্রমে ভীমতুল্য, যুদ্ধবিদ্যায় পার্থতুল্য, রূপে কন্দর্পবৎ এবং ধর্মে ধর্মরাজতুল্য। তাঁর পুত্র কবি স্বয়ং অপদেশীয়শতশ্লোকমালিকা রচনা করেন।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
9

Bhattacharjee, Bishwajit. "বাংলা পত্রসাহিত্য ও মধুসূদনের বীরাঙ্গনা কাব্য". International Journal of Humanities & Social science Studies (IJHSSS) 6, № 5 (2020): 78–88. https://doi.org/10.29032/ijhsss.vol.6.issue.05w.072.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
10

মোহাম্মদ হাননান. "মনসামঙ্গল কাব্য : চাঁদ সদাগরের শ্রেণী-চরিত্র". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 34, № 2 (1991): 183–214. https://doi.org/10.62328/sp.v34i2.8.

Full text
Abstract:
মানব-ইতিহাসের ক্রমবিকাশের ধারা পর্যালোচনা করলে এ সত্যটি মেনে নিতে হয় যে, সমাজ ও সভ্যতার আজকের অগ্রগতির পেছনে রয়েছে এক বিরাট ইতিহাস। সমাজবিশ্লেষকেরা একে শ্রেণী-সংগ্রামের ইতিহাস অভিধায় চিহ্নিত করেছেন: 'আজ পর্যন্ত যত সমাজ দেখা গেছে তাদের সকলের ইতিহাস শ্রেণী-সংগ্রামের ইতিহাস।’—এ মন্তব্যকে যথার্থ মনে করলে বাংলাদেশের সমাজ ও সভ্যতার বিকাশের ধারণাকেও এর সঙ্গে অভিন্ন বলেই ধরে নেওয়া যায়। কিন্তু ঠিক কোন সময়টা থেকে বাংলাদেশে মানব-ইতিহাস তথা লোকবসতির শুরু তা এখনো অজ্ঞাতই রয়ে গেছে। সুতরাং এ সম্পর্কে আগ্রহী সমাজ গবেষকের প্রশ্নের শেষ নেই: 'বাংলাদেশের ইতিহাসে কোথায় কেমন করে লুকিয়ে আছে সেই অনিবার্য শ্রেণী সংগ্রাম ইতিহাসকে যা সামনে ঠেলে নিয়ে যায়? সমাজে-রাষ্ট্রে-সংস্কৃতিতে যা দুরপনের ছাপ ফেলে ?’২ অবশ্য ধরে নেওয়া যায় দুনিয়ার সকল সমাজের যে ধারা, বাংলাদেশের সমাজবিকাশের ধারা তার ব্যতিক্রম নয়, বরং এ সমাজে শ্রেণী-দ্বান্দ্বিক জীবনের এক অনিবার্য বিকাশ ঘটেছিল, যার ছাপ রয়ে গেছে তার সাহিত্য, সংস্কৃতি, স্থাপত্যকলা ইত্যাদিতে। বলাবাহুল্য, এসব সূত্র প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। তাই এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত তথ্য-চিহ্ন, প্রাচীন গ্রন্থাদি ও অন্যান্য সূত্রে যতোটুকু সাক্ষ্য পাওয়া যায়, তাতে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিষয়টি বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত দুরূহ।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
More sources

Dissertations / Theses on the topic "কাব্য"

1

Som, Sarkar Dipika. "Iswar Chandra Gupter kabya bhasha ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কাব্য-ভাষা". Thesis, University of North Bengal, 1991. http://hdl.handle.net/123456789/1776.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

Mukhopadhyay, Satyapriya. "Aadhunik bangla kabyo o Eliot আধুনিক বাংলা কাব্য ও এলিয়ট". Thesis, University of North Bengal, 1998. http://hdl.handle.net/123456789/1769.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

Joardar, Basanti. "Bangla kabya o natake myther bibartan বাংলা কাব্য ও নাটকে মিথের বিবর্তন". Thesis, University of North Bengal, 2000. http://hdl.handle.net/123456789/1771.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
4

Adhikari, Sudam Chandra. "Kabisekhar Kalidas Roy : Jibon O Kabyo কবিশেখর কালিদাস রায় : জীবন ও কাব্য". Thesis, University of North Bengal, 1996. http://hdl.handle.net/123456789/1687.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
5

Roy, Barendranath. "Bingsho shotabdir bangla kabye gonojibon : 1914-1946 বিংশ শতাব্দীর বাংলা কাব্যে গণজীবন : ১৯১৪-১৯৪৬". Thesis, University of North Bengal, 1987. http://hdl.handle.net/123456789/2097.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
6

Barman, বর্মন Manojit মনোজিৎ. "Dharmomongol Kabbye modhyojuger samaj sanskriti o jibon charchar boichitra anneshon ধর্মমঙ্গল কাব্যে মধ্যযুগের সমাজ-সংস্কৃতি ও জীবনচর্চার বৈচিত্র অন্বেষণ". Thesis, University of North Bengal, 2022. http://ir.nbu.ac.in/handle/123456789/4793.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
7

Pramanik, Santanu. "Ajit Dutta : jibon ebong kabyo o onyannyo rachona shomeekkha o mulyobichar অজিত দত্ত : জীবন এবং কাব্য ও অন্যান্য রচনা সমীক্ষা ও মূল্যবিচার". Thesis, University of North Bengal, 1994. http://hdl.handle.net/123456789/1627.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
8

Roynath, Tapati. "Unobinsho shotabdir Bangla sahitye rupok kabyodharar aabirbhab o obosan ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যে রূপক কাব্যধারার আবির্ভাব ও অবসান". Thesis, University of North Bengal, 1988. http://hdl.handle.net/123456789/1740.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
9

বিশ্বাস, Biswas বিভূতিভূষণ Bibhutibhushan. "বাংলা মনসামঙ্গল কাব্যে নারীর অবস্থান Bangla manoshamongol kabye narir abosthan". Thesis, University of North Bengal, 2016. http://hdl.handle.net/123456789/2496.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
10

Das, Anil Chandra. "Sanskrito stotrosahitya o bangla voktigiti kabyo-sahityer somporkosutro - ekti somiksha সংস্কৃত স্তোত্রসাহিত্য ও বাংলা ভক্তিগীতি কাব্য সাহিত্যের সম্পর্কসূত্র - একটি সমীক্ষা". Thesis, University of North Bengal, 1996. http://hdl.handle.net/123456789/1688.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
We offer discounts on all premium plans for authors whose works are included in thematic literature selections. Contact us to get a unique promo code!