To see the other types of publications on this topic, follow the link: মধুসূদন.

Journal articles on the topic 'মধুসূদন'

Create a spot-on reference in APA, MLA, Chicago, Harvard, and other styles

Select a source type:

Consult the top 33 journal articles for your research on the topic 'মধুসূদন.'

Next to every source in the list of references, there is an 'Add to bibliography' button. Press on it, and we will generate automatically the bibliographic reference to the chosen work in the citation style you need: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver, etc.

You can also download the full text of the academic publication as pdf and read online its abstract whenever available in the metadata.

Browse journal articles on a wide variety of disciplines and organise your bibliography correctly.

1

আহমদ কবির. "বঙ্কিমের চোখে মধুসূদন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 2 (1995): 9–25. https://doi.org/10.62328/sp.v38i2.1.

Full text
Abstract:
মাইকেল মধুসূদন দত্ত নিঃসন্দেহে উনিশ শতকের শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি। উনিশ শতকের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ঔপন্যাসিক ও প্রবন্ধকার বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বয়সে মধুসূদনের এক যুগের ছোট। উনিশ শতকের পঞ্চাশের দশকের শেষে মধুসূদন বাংলা সাহিত্যের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কবি; এর অর্ধযুগের মধ্যে বঙ্কিমও প্রতিষ্ঠিত ঔপন্যাসিক। পেশায় বঙ্কিম প্রশাসক এবং সেই সূত্রে ম্যাজিস্ট্রেটও ; মধুসূদন ব্যারিস্টার। অথচ বাঙালির এই দুই শ্রেষ্ঠ প্রতিভূর ছিল না কোনো ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠতা : চিঠিপত্রের মাধ্যমেও নয়। মধুসূদন সম্পর্কে বঙ্কিমের দৃষ্টিভঙ্গির একটি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা দান বর্তমান নিবন্ধের অভীষ্ট। অগ্রজ কবি সম্পর্কে অনুজ কথাসাহিত্যিকের শ্রদ্ধার
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

মোবাশ্বের আলী. "মধুসূদন ও পেত্রার্ক". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 39, № 3 (1995): 93–126. https://doi.org/10.62328/sp.v39i3.3.

Full text
Abstract:
বাঙালী পাঠকের নিকট সাধারণত পেত্রার্কের (১৩০৪-৭৪ খ্রী:) নামটি পরিচিত হয়ে ওঠে মধুসূদন ( ১৮২৪-৭৩ খ্রী:), বিশেষত: মধুসূদনের চতুর্দশ পদাবলী সূত্রে। ১৮৬৫ খ্রীষ্টাব্দে মধুসূদন ভার্সাই থেকে এক পত্রে উল্লেখ করেছেন যে তিনি ইতালীয় কবি পেত্রার্ক অনুসরণে সনেট বা চতুর্দশ পদাবলী কবিতা রচনায় প্রবৃত্ত হয়েছেন। ফলে পেত্রার্কের নামটি বাঙালী পাঠকের নিকট পরিচিত হয়ে ওঠে। এবং বাংলা সাহিত্যে মধুসূদন ও পেত্রার্ক, এই দু'টি নাম সমস্বরে উচ্চারিত হয়ে থাকে তবে শুধু সনেটের ক্ষেত্রে নয়, জীবনের প্রতি বীক্ষাতেও পেত্রার্ক মধুসূদনের আদর্শ। পেত্রার্ক শুধু একজন সনেট রচয়িতা বা সনেটের জনক নন, তিনি যুরোপীয় রেনেসাঁসের সারথী। য
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

মোবাশ্বের আলী. "মধুসূদন ও ওভিদ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 39, № 2 (1996): 30–54. https://doi.org/10.62328/sp.v39i2.2.

Full text
Abstract:
মাইকেল মধুসূদন দত্ত মেঘনাদবধ কাব্য রচনা শেষে বীরাঙ্গনা কাব্যে হাত দেন। বন্ধু রাজনারায়ণ বসুর নিকট লেখা এক চিঠিতে তাঁর এই গ্রন্থ রচনার কথা জানা যায়। সব মিলে ২১টি পত্রে তাঁর এই গ্রন্থ রচনার অভিপ্রায়। তবে তিনি লিখেছেন মাত্র ১১টি। পত্রগুলি এই : দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা; সোমের প্রতি তারা; দ্বারকানাথের প্রতি রুক্ষিণী; দশরথের প্রতি কেকয়ী; লক্ষ্মণের প্রতি শূর্পণখা: অৰ্জ্জুনের প্রতি দ্রৌপদী; দুর্য্যোধনের প্রতি ভানুমতী; জয়দ্রথের প্রতি দুঃশলা; শান্তনুর প্রতি জাহ্নবী; পুরূরবার প্রতি উর্ধ্বশী; নীলধ্বজের প্রতি জনা। মেঘনাদবধ কাব্যে কবির আদর্শ গ্রীক মহাকবি হোমার এবং বীরাঙ্গনা কাব্যে রোমান কবি ওভিদ। মেঘনা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
4

ফেরদৌসী খান. "সামন্ত সমাজে রুদ্র নারী : বসন্তকুমারীর রেবতী". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 1 (1999): 135–43. https://doi.org/10.62328/sp.v43i1.9.

Full text
Abstract:
জনপ্রিয় অবস্থানে ও নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যম হিসেবে আজ যে নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে তার অবয়বটি সকল সময়ে এরকম ছিল তা ভাববার অবকাশ নেই। অথবা একথাও মনে করার কারণ নেই যে, বাংলা নাটকের সূচনা ১৭৯৫ সালে লিয়েবেদফের হাতে, কিংবা ইংরেজি শিক্ষা সংস্কৃতির প্রত্যক্ষ প্রভাবেই বাংলা নাটকের জন্ম। লিয়েবেদফ বা ইংরেজ শাসনের গুরুত্ব বাংলা নাটকে যে বিপুল তা অস্বীকার করা যায় না। চর্যাপদ, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, মঙ্গলকাব্য, নাথ সাহিত্যসহ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগের প্রায় সকল সাহিত্যকর্মেই নাটকের উপাদান পাওয়া যায়। তবে অভিনয়োপযোগী বাংলা নাটক লেখা হয়েছিল কিনা, তা আজও জানা যায়নি। যদিও আদি নিদর্শন চর্যাপদে বুদ্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
5

জামরুল হাসান বেগ. "মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত মেঘনাদবধ কাব্যে শব্দের নামধাতুরূপে ব্যবহার". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 40, № 2 (1996): 145–208. https://doi.org/10.62328/sp.v40i2.8.

Full text
Abstract:
বাংলা কবিতাকে 'আধুনিক চেতনার অন্তর্লোকে' প্রবিষ্ট করানোর প্রারম্ভিক প্রয়াস কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের (১৮২৪-১৮৭৩) মাধ্যমে গৃহীত হয়েছিল। তিনি প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের বিভিন্ন ভাষার সাহিত্য-বৈশিষ্ট্য (বিষয়, ভাব ও শৈলীগত ) সমন্বিত করে এ-প্রচেষ্টায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। তবে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের সমন্বয়ে তাঁর কাব্যাদর্শ নির্মিত হলেও তাঁর রচনার, বিশেষত তাঁর কাব্যের কাহিনী-কাঠামো মূলত ভারতীয় পুরোনো কাব্যসাহিত্য থেকে সংগৃহীত। “মা জাহ্নবী দেবীর স্নিগ্ধ সাহচর্যে বাংলা কাব্যলোকে তাঁর অন্তরঙ্গ অনুপ্রবেশ ঘটেছিল— কৃত্তিবাসের রামায়ণ, কাশীদাসের মহাভারত, কবিকঙ্কণের চণ্ডী হাতে।” শৈশবে বাংলা কাব্যলোকে অন্তরঙ্গ অনু
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
6

আবু হেনা আবদুল আউয়াল. "নজরুলের বই-উৎসর্গপত্র". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 2 (2001): 29–53. https://doi.org/10.62328/sp.v43i2.3.

Full text
Abstract:
আধুনিককালে উৎসর্গপত্র গ্রন্থের একটি অঙ্গে পরিণত হয়েছে। যতদূর জানা যায়, বাংলা সাহিত্যে মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-৭৩)-ই গ্রন্থের উৎসর্গপত্র প্রবর্তন করেন (১৮৬০)। তাঁর পরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) অসংখ্য গ্রন্থের উৎসর্গপত্র রচনা করেন। উৎসর্গপত্র রচনা বা গ্ৰন্থ উৎসর্গকরণে কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)ও কোনো অংশে পিছিয়ে ছিলেন না । প্রথম গ্রন্থ ব্যথার দান (১৯২২) থেকেই তিনি উৎসর্গপত্র রচনা শুরু করেন। তাঁর সক্রিয় জীবদ্দশায় প্রকাশিত পঞ্চাশটি গ্রন্থের মধ্যে ছাব্বিশটি গ্রন্থের উৎসর্গপত্র রচনা করেন তিনি। গ্রন্থ উৎসর্গের ক্ষেত্রে ক্রিয়াশীল থাকে লেখকের রুচিবোধ ও আদর্শ চেতনা। তাঁর প্রীতি, শ্রদ্ধা,
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
7

মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান. "কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার ছন্দ: অগ্নি-বীণা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 3 (1993): 55–80. https://doi.org/10.62328/sp.v36i3.2.

Full text
Abstract:
মধুসূদন, রবীন্দ্রনাথ ও সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের পর আধুনিক বাংলা কবিতায় নতুন বক্তব্য, দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রাণশক্তি নিয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। তাঁর কবিতার বৈশিষ্ট্যের অন্যতম ধারক তাঁর ছন্দ-পরীক্ষার নানা মাত্রিক উৎকর্ষ বাংলা তিন রীতির ছন্দেই তাঁর পরীক্ষা-উত্তীর্ণ সফলতা বর্তমান। তবু তাঁর উৎকর্ষের ও নবতর অবদানের প্রধান দুটি ক্ষেত্র স্বরবৃত্ত ও মাত্রাবৃত্ত ছন্দ। বর্তমান প্রবন্ধে অগ্নি-বীণা কাব্যগ্রন্থের কবিতাসমূহ অবলম্বনে এই উৎকর্ষ ও অবদানের আলোচনা করা হবে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
8

রঘুনাথ ভট্টাচার্য. "বিশ শতকের তৃতীয় দশকে বাঙালি লেখকদের সাহিত্য-চিন্তা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 2 (2001): 133–44. https://doi.org/10.62328/sp.v43i2.8.

Full text
Abstract:
বিশ শতকের তৃতীয় দশকটি বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় দেশে এবং বিদেশে সামাজিক ও রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ফলে সাহিত্যক্ষেত্রেও তার প্রভাবে লেখকদের চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন সাধিত হয়। এ-দশকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত সাহিত্য-বিষয়ক নিম্নলিখিত গ্রন্থগুলির সন্ধান পাওয়া যায়: ১. অতুলচন্দ্র গুপ্ত, কাব্যজিজ্ঞাসা (১৩৩৫) ২. কাজী আবদুল ওদুদ, নবপর্যায়, প্রথম খণ্ড (১৩৩৩); দ্বিতীয় খণ্ড (১৩৩৬) ৩. চিত্তরঞ্জন দাশ, কাব্যের কথা (১৯২০) ৪. নলিনীকান্ত গুপ্ত, সাহিত্যিকা (১৯২০); রূপ ও রস (১৯২৮) ৫. প্রমথ চৌধুরী, আমাদের শিক্ষা (১৩২৭ ) ৬. যতীন্দ্রমোহন সিংহ, সাহিত্য
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
9

মনোয়ারা হোসেন. "পদ্মাবতী কাব্যে পুরাণ প্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 40, № 1 (1996): 53–66. https://doi.org/10.62328/sp.v40i1.4.

Full text
Abstract:
পুরাণ বা মিথ প্রসঙ্গটি জটিল ও ব্যাপক এবং শিল্প ও সাহিত্যের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণভাবে পুরাণ বলতে ব্যাসাদি মুনি-প্রণীত শাস্ত্ৰকেই বুঝায় যা প্রাচীন ধর্ম, সমাজ, ঘটনা, চরিত্র ও ঐতিহ্য অবলম্বনে রচিত। সভ্যতার সঙ্কটে বিশেষ করে শিল্প-বিপ্লবের সূচনা থেকেই সৃজন ও মননশীল শিল্পীরা পুরাঞ্জ প্রসঙ্গ বা মিথের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন; ফলে প্রভাবিত হয়েছে শিল্পের প্রায় সমস্ত শাখা। বাংলা নবজাগরণে অনুপ্রাণিত বাঙালী মানস পুরাণ প্রয়োগে উদ্বুদ্ধ হয়েছে এবং কালের পরিপ্রেক্ষিতে পুরাণ পেয়েছে নতুন তাৎপর্য। মাইকেল মধুসূদন দত্ত, হেমচন্দ্র, নবীনচন্দ্র, দীনবন্ধু মিত্র প্রমুখ পুরাণের সচেতন পরিচর্যা করেছেন। 'মেঘনাদব
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
10

রফিকউল্লাহ খান. "নজরুলের কবিতায় মিথ-ঐতিহ্যের ব্যবহার". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 1 (1991): 159–74. https://doi.org/10.62328/sp.v35i1.9.

Full text
Abstract:
সমাজতাত্ত্বিক এবং নান্দনিক উভয় অর্থেই আধুনিক সাহিত্যে মিথ এক সঞ্চরণশীল ও গতিময় শিল্প-অনুষঙ্গ। সভ্যতার আদিস্তর থেকে সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মানব-অস্তিত্বের জটিল জিজ্ঞাসা, গূঢ় রহস্য-অন্বেষা এবং সত্যসন্ধানের পটভূমিতে মিথের ক্রিয়াশীলতা বহুমাত্রিক। আদি মানবের ধর্ম-বিশ্বাসে মিথের বর্ণনাধর্মী ভূমিকার পর্যায় বাদ দিলেও পরবর্তী সুদীর্ঘ যাত্রায় তা সভ্যতা ও শিল্পের মস্তিষ্কসচল কর্মকাণ্ডের সহযাত্রী। মিথ একদিকে যেমন মানুষের আধ্যাত্মিক অভিপ্রায়ের সামূহিক সংকেতসূত্র, অন্যদিকে তেমনি, অবচেতন মনের সূক্ষ্মতর বিশ্লেষণের বৈজ্ঞানিক উপাদান। বিংশ শতাব্দীর কবিরা মিথকে কেবল প্রতীকী প্রকাশরীতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেন
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
11

মাসুদুজ্জামান. "বাংলাদেশের কবিতায় আত্মস্বরূপ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 3 (1993): 193–216. https://doi.org/10.62328/sp.v36i3.11.

Full text
Abstract:
কবিসত্তাকে ধারণ করে যে জাগৃতি, অনপনেয় সেই সচেতনতা হচ্ছে অহংবোধ। হোর্হে লুই বোর্হেস তাই সহজেই বলতে পারেন নিজেকেই নিজের লেখায় প্রতিধ্বনিত করে চলেছিলেন তিনি। পরিভ্রমণও ঘটেছে স্বনিকেত লেখমালায়। স্বৈরবৃত্ততা এবং সেই বলয় ভেঙে কবিসত্তার জায়মান হয়ে ওঠার কথা এলিয়টও একদা শুনিয়েছিলেন আমাদেরই। একথা আজ বহুবিদিত যে গীতিকবিতার নির্ণায়ক শক্তি, সেই প্রাথমিক পর্ব থেকেই, এই তন্নিষ্ঠতা। স্বকীয় মুদ্রা ও স্বচিহ্নিত হবার গরজে মধুসূদন মধ্যযুগীয় সম্মেলক কাব্যরীতিকে অগ্রাহ্য করে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব প্রস্বর। রবীন্দ্রনাথও স্বস্তি পান নি বিহারীলালের মেদুর কবিতার আবর্তনে। আত্মজাগৃতির প্রদক্ষিণময়তায় তাই তাঁর কব
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
12

Bhattacharjee, Bishwajit. "বাংলা পত্রসাহিত্য ও মধুসূদনের বীরাঙ্গনা কাব্য". International Journal of Humanities & Social science Studies (IJHSSS) 6, № 5 (2020): 78–88. https://doi.org/10.29032/ijhsss.vol.6.issue.05w.072.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
13

ওয়াকিল আহমদ. "মধুসুদনের বিশ্ব". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 41, № 3 (1998): 213–15. https://doi.org/10.62328/sp.v41i3.6.

Full text
Abstract:
মোবাশ্বের আলী প্রবীণ লেখক। তিনি দীর্ঘকাল ধরে লেখালেখি করে আসছেন — তাঁর গ্রন্থরাজির তালিকা দেখলে তা বোঝা যায়। দেশ-বিদেশের সাহিত্য আলোচনা-গবেষণা তাঁর মুখ্য বিষয়। দেশের তিনজন শ্রেষ্ঠ কবি-সাহিত্যিক সম্পর্কে তিনি এরূপ গ্রন্থ রচনা করেছেন— রবীন্দ্রনাথের ওপর দুটি, নজরুলের ওপর তিনটি এবং মধুসূদনের ওপর দুটি গ্রন্থ ইতোপূর্বে প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ব-সাহিত্যের ক্ষেত্রে শীর্ষে আছে গ্রিসের ধ্রুপদী সাহিত্য-সমালোচনা—এ-সম্বন্ধে তাঁর পাঁচখানি গ্রন্থ আছে। এছাড়াও বৃটেনের শেলী, রাশিয়ার বরিস পাস্তেরনাক, ইতালির প্লুটার্ক; এমন কি বিশ্বের সেরা শিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চি-ও তাঁর সমালোচনার পাত্র নির্বাচিত হয়েছেন। অর্থা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
14

আহমদ কবির. "বঙ্কিমের চোখে মধুসূদন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 2 (1995). https://doi.org/10.62328/sp.v38i2.558.

Full text
Abstract:
মাইকেল মধুসূদন দত্ত নিঃসন্দেহে উনিশ শতকের শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি। উনিশ শতকের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ঔপন্যাসিক ও প্রবন্ধকার বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বয়সে মধুসূদনের এক যুগের ছোট। উনিশ শতকের পঞ্চাশের দশকের শেষে মধুসূদন বাংলা সাহিত্যের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কবি; এর অর্ধযুগের মধ্যে বঙ্কিমও প্রতিষ্ঠিত ঔপন্যাসিক। পেশায় বঙ্কিম প্রশাসক এবং সেই সূত্রে ম্যাজিস্ট্রেটও ; মধুসূদন ব্যারিস্টার। অথচ বাঙালির এই দুই শ্রেষ্ঠ প্রতিভূর ছিল না কোনো ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠতা : চিঠিপত্রের মাধ্যমেও নয়। মধুসূদন সম্পর্কে বঙ্কিমের দৃষ্টিভঙ্গির একটি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা দান বর্তমান নিবন্ধের অভীষ্ট। অগ্রজ কবি সম্পর্কে অনুজ কথাসাহিত্যিকের শ্রদ্ধার
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
15

মোবাশ্বের আলী. "মধুসূদন ও পেত্রার্ক". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 39, № 3 (1995). https://doi.org/10.62328/sp.v39i3.531.

Full text
Abstract:
বাঙালী পাঠকের নিকট সাধারণত পেত্রার্কের (১৩০৪-৭৪ খ্রী:) নামটি পরিচিত হয়ে ওঠে মধুসূদন ( ১৮২৪-৭৩ খ্রী:), বিশেষত: মধুসূদনের চতুর্দশ পদাবলী সূত্রে। ১৮৬৫ খ্রীষ্টাব্দে মধুসূদন ভার্সাই থেকে এক পত্রে উল্লেখ করেছেন যে তিনি ইতালীয় কবি পেত্রার্ক অনুসরণে সনেট বা চতুর্দশ পদাবলী কবিতা রচনায় প্রবৃত্ত হয়েছেন। ফলে পেত্রার্কের নামটি বাঙালী পাঠকের নিকট পরিচিত হয়ে ওঠে। এবং বাংলা সাহিত্যে মধুসূদন ও পেত্রার্ক, এই দু'টি নাম সমস্বরে উচ্চারিত হয়ে থাকে তবে শুধু সনেটের ক্ষেত্রে নয়, জীবনের প্রতি বীক্ষাতেও পেত্রার্ক মধুসূদনের আদর্শ। পেত্রার্ক শুধু একজন সনেট রচয়িতা বা সনেটের জনক নন, তিনি যুরোপীয় রেনেসাঁসের সারথী। য
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
16

শামসুদ্দিন চৌধুরী. "মধুসূদনের হোমার-দর্শন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 45, № 2 (2002). https://doi.org/10.62328/sp.v45i2.356.

Full text
Abstract:
মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-৭৩) হোমারকে কোন চোখে দেখেছিলেন, হোমার বিষয়ে তাঁর মতামত কোন পর্যায়ে পড়ে : অধমর্ণতা না গুণগ্রাহিতা; আর তা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রমাণে প্রতিষ্ঠিত? তাঁর কোন কোন রচনায় হোমারের ছায়া অথবা প্রভাব পড়েছে বা তার সমান্তরাল। মধুসূদনের হোমার বীক্ষা বা হোমার-বিষয়ক চিন্তা এ প্রবন্ধের আলোচ্য মধুসূদনের প্রতীচ্য অনুরক্তি প্রায় কিংবদন্তীর মর্যাদা পেয়েছে, অন্তত স্বীয় পত্ররাশিতে জীবনচরিত্রের ঘোষিত লক্ষ্য যোজনায়। যদিও কবে কোন্ পূর্বসূরী তিনি বাছাই করে নিয়েছেন তা এখনও অনির্ণীত—তবে হোমার ভার্জিল-মিল্টনের প্রসঙ্গ প্রায় স্বীকৃত। এমনিভাবে পূর্ব নির্ধারিত একরকম ধারণায় 'মেঘনাদবধ কাব্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
17

মোবাশ্বের আলী. "মধুসূদন ও ওভিদ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 39, № 2 (1996). https://doi.org/10.62328/sp.v39i2.539.

Full text
Abstract:
মাইকেল মধুসূদন দত্ত মেঘনাদবধ কাব্য রচনা শেষে বীরাঙ্গনা কাব্যে হাত দেন। বন্ধু রাজনারায়ণ বসুর নিকট লেখা এক চিঠিতে তাঁর এই গ্রন্থ রচনার কথা জানা যায়। সব মিলে ২১টি পত্রে তাঁর এই গ্রন্থ রচনার অভিপ্রায়। তবে তিনি লিখেছেন মাত্র ১১টি। পত্রগুলি এই : দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা; সোমের প্রতি তারা; দ্বারকানাথের প্রতি রুক্ষিণী; দশরথের প্রতি কেকয়ী; লক্ষ্মণের প্রতি শূর্পণখা: অৰ্জ্জুনের প্রতি দ্রৌপদী; দুর্য্যোধনের প্রতি ভানুমতী; জয়দ্রথের প্রতি দুঃশলা; শান্তনুর প্রতি জাহ্নবী; পুরূরবার প্রতি উর্ধ্বশী; নীলধ্বজের প্রতি জনা। মেঘনাদবধ কাব্যে কবির আদর্শ গ্রীক মহাকবি হোমার এবং বীরাঙ্গনা কাব্যে রোমান কবি ওভিদ। মেঘনা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
18

ময়না তালুকদার. "কৃষ্ণকুমারী নাটক ও অভিজ্ঞানশকুন্তলম্-মালবিকাগ্নিমিত্রম্-মৃচ্ছকটিকম্ : সাদৃশ্য ও স্বাতন্ত্র্য". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 51, № 2 (2014). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v51i2.10.

Full text
Abstract:
বাংলা রেনেসাঁসের সার্থক প্রতিনিধি মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩)। নবযুগের উল্লাস, বেদনা ও সীমাবদ্ধতার সার্থক প্রতিফলন ঘটেছে তাঁর কাব্য-নাটক-প্রহসনগুলিতে। বাংলা সাহিত্যের কালবদল, বিশেষ করে মধ্যযুগের অন্ধ তমসাগর্ভ থেকে আলোকোজ্জ্বল নতুন সাহিত্যে পদার্পণ তাঁরই পদচিহ্ন ধরে ঘটেছে। সুতরাং বাংলা সাহিত্যে তিনি যুগস্রষ্টা বা যুগন্ধর। বঙ্গদেশে ইংরেজি শিক্ষা-দীক্ষার ফলে এক শ্রেণির, বিশেষ করে যুবক সম্প্রদায়ের, মধ্যে বিদেশি ভাবধারা যেমন পোশাক-পরিচ্ছদ, আহার-বিহার, দৈনন্দিন জীবনচর্চায় দেশি ভাবধারাকে বর্জন করার প্রবণতা দেখা দিয়েছিল তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। তবে প্রথম জীবনে তিনি এঁদেরই
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
19

ফেরদৌসী খান. "সামন্ত সমাজে রুদ্র নারী : বসন্তকুমারীর রেবতী". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 1 (1999). https://doi.org/10.62328/sp.v43i1.442.

Full text
Abstract:
জনপ্রিয় অবস্থানে ও নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যম হিসেবে আজ যে নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে তার অবয়বটি সকল সময়ে এরকম ছিল তা ভাববার অবকাশ নেই। অথবা একথাও মনে করার কারণ নেই যে, বাংলা নাটকের সূচনা ১৭৯৫ সালে লিয়েবেদফের হাতে, কিংবা ইংরেজি শিক্ষা সংস্কৃতির প্রত্যক্ষ প্রভাবেই বাংলা নাটকের জন্ম। লিয়েবেদফ বা ইংরেজ শাসনের গুরুত্ব বাংলা নাটকে যে বিপুল তা অস্বীকার করা যায় না। চর্যাপদ, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, মঙ্গলকাব্য, নাথ সাহিত্যসহ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগের প্রায় সকল সাহিত্যকর্মেই নাটকের উপাদান পাওয়া যায়। তবে অভিনয়োপযোগী বাংলা নাটক লেখা হয়েছিল কিনা, তা আজও জানা যায়নি। যদিও আদি নিদর্শন চর্যাপদে বুদ্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
20

শিল্পী খানম. "<i>রাখালী</i> : লোকজ মননের পুনর্বয়ন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 47, № 3 (2006). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v47i3.10.

Full text
Abstract:
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন সাহিত্যিক মূল্যসমৃদ্ধ চর্যাপদে বৌদ্ধ সহজিয়াদের সাধনভজনের সঙ্গে সমন্বিত হয়েছে বাস্তব লোকজ জীবন ও উচ্চমানের গীতিময়তা। বড়ু চণ্ডীদাসের হাতে, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য, রাধাকৃষ্ণের লীলা ধর্মের মাহাত্ম্য ছাপিয়ে গোয়ালা সম্প্রদায়ের জীবনাচরণের ছবিতে পরিণত হয়েছে। মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ ও শেষ কবি ভারতচন্দ্রের ঈশ্বরী পাটনীর জীবনাভাস সে কালের লোকজ জীবনেরই বহিঃপ্রকাশ। আঠারো শতকের কবিগানে সমকালীন সমাজের তথা লোকজীবনের চিত্র না মিললেও সে কালের লোকজ রুচির পরিচয় তাতে ফুটে উঠেছে। অবশ্য পল্লীগীতিতে অথবা লোককাহিনীগুলোতে লোকজ জীবন ও মননের প্রতিফলন সব সময়ই চলছিল। মধ্যযুগে কবিতা ও গান
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
21

জামরুল হাসান বেগ. "মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত মেঘনাদবধ কাব্যে শব্দের নামধাতুরূপে ব্যবহার". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 40, № 2 (1996). https://doi.org/10.62328/sp.v40i2.518.

Full text
Abstract:
বাংলা কবিতাকে 'আধুনিক চেতনার অন্তর্লোকে' প্রবিষ্ট করানোর প্রারম্ভিক প্রয়াস কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের (১৮২৪-১৮৭৩) মাধ্যমে গৃহীত হয়েছিল। তিনি প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের বিভিন্ন ভাষার সাহিত্য-বৈশিষ্ট্য (বিষয়, ভাব ও শৈলীগত ) সমন্বিত করে এ-প্রচেষ্টায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। তবে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের সমন্বয়ে তাঁর কাব্যাদর্শ নির্মিত হলেও তাঁর রচনার, বিশেষত তাঁর কাব্যের কাহিনী-কাঠামো মূলত ভারতীয় পুরোনো কাব্যসাহিত্য থেকে সংগৃহীত। “মা জাহ্নবী দেবীর স্নিগ্ধ সাহচর্যে বাংলা কাব্যলোকে তাঁর অন্তরঙ্গ অনুপ্রবেশ ঘটেছিল— কৃত্তিবাসের রামায়ণ, কাশীদাসের মহাভারত, কবিকঙ্কণের চণ্ডী হাতে।” শৈশবে বাংলা কাব্যলোকে অন্তরঙ্গ অনু
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
22

আবু হেনা আবদুল আউয়াল. "নজরুলের বই-উৎসর্গপত্র". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 2 (2001). https://doi.org/10.62328/sp.v43i2.425.

Full text
Abstract:
আধুনিককালে উৎসর্গপত্র গ্রন্থের একটি অঙ্গে পরিণত হয়েছে। যতদূর জানা যায়, বাংলা সাহিত্যে মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-৭৩)-ই গ্রন্থের উৎসর্গপত্র প্রবর্তন করেন (১৮৬০)। তাঁর পরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) অসংখ্য গ্রন্থের উৎসর্গপত্র রচনা করেন। উৎসর্গপত্র রচনা বা গ্ৰন্থ উৎসর্গকরণে কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)ও কোনো অংশে পিছিয়ে ছিলেন না । প্রথম গ্রন্থ ব্যথার দান (১৯২২) থেকেই তিনি উৎসর্গপত্র রচনা শুরু করেন। তাঁর সক্রিয় জীবদ্দশায় প্রকাশিত পঞ্চাশটি গ্রন্থের মধ্যে ছাব্বিশটি গ্রন্থের উৎসর্গপত্র রচনা করেন তিনি। গ্রন্থ উৎসর্গের ক্ষেত্রে ক্রিয়াশীল থাকে লেখকের রুচিবোধ ও আদর্শ চেতনা। তাঁর প্রীতি, শ্রদ্ধা,
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
23

মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান. "কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার ছন্দ: অগ্নি-বীণা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 3 (1993). https://doi.org/10.62328/sp.v36i3.610.

Full text
Abstract:
মধুসূদন, রবীন্দ্রনাথ ও সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের পর আধুনিক বাংলা কবিতায় নতুন বক্তব্য, দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রাণশক্তি নিয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। তাঁর কবিতার বৈশিষ্ট্যের অন্যতম ধারক তাঁর ছন্দ-পরীক্ষার নানা মাত্রিক উৎকর্ষ বাংলা তিন রীতির ছন্দেই তাঁর পরীক্ষা-উত্তীর্ণ সফলতা বর্তমান। তবু তাঁর উৎকর্ষের ও নবতর অবদানের প্রধান দুটি ক্ষেত্র স্বরবৃত্ত ও মাত্রাবৃত্ত ছন্দ। বর্তমান প্রবন্ধে অগ্নি-বীণা কাব্যগ্রন্থের কবিতাসমূহ অবলম্বনে এই উৎকর্ষ ও অবদানের আলোচনা করা হবে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
24

আফজালুল বাসার, আফজালুল বাসার. "অভিজ্ঞানশকুন্তলম্ নাটকে নারীজীবনের রূপায়ণ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 50, № 2-3 (2013). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v50i2-3.6.

Full text
Abstract:
সংস্কৃত নাট্যসাহিত্যের ইতিহাসে কালিদাস এক যুগস্রষ্টা, অমর ইতিহাস রচয়িতা এবং সর্বোপরি ধ্রুপদী সাহিত্যের ক্ষণজন্মা ব্যক্তিত্ব। তাঁর লেখনীতে স্থান পেয়েছে সমাজ, সংস্কার, পরিবেশ, প্রতিবেশ, চিরন্তন নর-নারীর প্রেমোপাখ্যানসহ মানবজীবনের মৃত-বিমূর্ত সকল দিক। কালিদাস যে যুগের সূচনা করেছেন সে-যুগে তো বটেই, পরবর্তী যুগেও তিনি তুলনাহীন। তাঁর প্রতিভা, মন, মনন ও মেধা সর্বকালের প্রাচীর ডিঙিয়ে এক অনন্যসাধারণ রূপ ধারণ করেছে। কালিদাসের প্রশস্তি করেননি এমন সমসাময়িক বা পরবর্তী কালের প্রাজ্ঞব্যক্তি খুবই বিরল। মাইকেল মধুসূদন দত্ত থেকে শুরু করে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শ্রীঅরবিন্দ, এস.এন. দাসগুপ্ত প্র
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
25

সৌমিত্র শেখর, সৌমিত্র শেখর. "দুই মৃণাল : রবীন্দ্র-বিতর্কের এক অনালোচিত অধ্যায়". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 49, № 3(2) (2012). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v49i3(2).5.

Full text
Abstract:
মৃণাল দুজন! বাংলা সাহিত্যের, বিশেষ করে বাংলা কথাসাহিত্যের পাঠকসমীপে চরিত্র হিসেবে মৃণালের কথা তুললেই তারা বলবেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'স্ত্রীর পত্র' ছোটগল্পের মৃণাল আর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের গৃহদাহ উপন্যাসের মৃণাল প্রসঙ্গ। অবশ্য রবীন্দ্রনাথ স্ত্রী ভবতারিণীর নাম পাল্টে রেখেছিলেন মৃণালিনী দেবী, সেটাও অনেকের জানা। মৃণাল শব্দের আভিধানিক অর্থ পদ্মের ডাঁটা। এই ডাঁটাই অনিন্দ্যসুন্দর পদ্মফুলকে ধারণ করে থাকে, জাগিয়ে রাখে জলসমতল থেকে নান্দনিক দূরত্বে। অর্থাৎ মৃণালকে ভার বহন করতে হয় পদ্মের, নিরংকুশ করতে হয় পদ্ম-সৌন্দর্যের। তাই হয়তো পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনে পিতা রাবণের মনের অবস্থা বোঝাতে মাইকে
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
26

মীর হুমায়ূন কবীর, মীর হুমায়ূন কবীর. "অমৃতলাল বসুর প্রহসন : সমাজবাস্তবতার রূপচিত্র". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 53, № 2 (2016). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v53i2.8.

Full text
Abstract:
বাংলা নাটকের বিকাশ পর্যায়ে যেসব নাট্যকার প্রত্যয়ী ভূমিকা পালন করেছেন তাঁদের অন্যতম অমৃতলাল বসু (১৮৫৩-১৯২৯)। নট-নাট্যকার ও মঞ্চাধ্যক্ষ হিসেবেই তাঁর খ্যাতি ও প্রতিষ্ঠা। হাস্যরসাত্মক প্রহসন রচনার জন্য সমকালে তিনি 'রসবাজ' আখ্যা পান । উনিশশতকের সমাজ পরিসরে বিদ্যমান বিবিধ অসঙ্গতি তাঁর প্রহসনে ব্যঙ্গাশ্রয়ে উপস্থাপিত হয়েছে। এ-সময় পাশ্চাত্য শিক্ষার অন্ধ অনুকারী একশ্রেণির বিপথগামী বাঙালি তরুণ জাতিগত স্বকীয়তা এবং আবহমান প্রচলিত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও আত্মমর্যাদাবোধ বিসর্জন দিয়ে বহ্নিমুখ পতঙ্গের মতো ধাবিত হয় আত্মবিনাশী পরিণতির দিকে। নব-উদ্ভূত 'বাবু' শ্রেণির দৌরাত্ম্যে কল্লোলীয় কলকাতার সমাজ কিংবা পরি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
27

রঘুনাথ ভট্টাচার্য. "বিশ শতকের তৃতীয় দশকে বাঙালি লেখকদের সাহিত্য-চিন্তা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 2 (2001). https://doi.org/10.62328/sp.v43i2.430.

Full text
Abstract:
বিশ শতকের তৃতীয় দশকটি বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় দেশে এবং বিদেশে সামাজিক ও রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ফলে সাহিত্যক্ষেত্রেও তার প্রভাবে লেখকদের চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন সাধিত হয়। এ-দশকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত সাহিত্য-বিষয়ক নিম্নলিখিত গ্রন্থগুলির সন্ধান পাওয়া যায়: ১. অতুলচন্দ্র গুপ্ত, কাব্যজিজ্ঞাসা (১৩৩৫) ২. কাজী আবদুল ওদুদ, নবপর্যায়, প্রথম খণ্ড (১৩৩৩); দ্বিতীয় খণ্ড (১৩৩৬) ৩. চিত্তরঞ্জন দাশ, কাব্যের কথা (১৯২০) ৪. নলিনীকান্ত গুপ্ত, সাহিত্যিকা (১৯২০); রূপ ও রস (১৯২৮) ৫. প্রমথ চৌধুরী, আমাদের শিক্ষা (১৩২৭ ) ৬. যতীন্দ্রমোহন সিংহ, সাহিত্য
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
28

মনোয়ারা হোসেন. "পদ্মাবতী কাব্যে পুরাণ প্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 40, № 1 (1996). https://doi.org/10.62328/sp.v40i1.523.

Full text
Abstract:
পুরাণ বা মিথ প্রসঙ্গটি জটিল ও ব্যাপক এবং শিল্প ও সাহিত্যের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণভাবে পুরাণ বলতে ব্যাসাদি মুনি-প্রণীত শাস্ত্ৰকেই বুঝায় যা প্রাচীন ধর্ম, সমাজ, ঘটনা, চরিত্র ও ঐতিহ্য অবলম্বনে রচিত। সভ্যতার সঙ্কটে বিশেষ করে শিল্প-বিপ্লবের সূচনা থেকেই সৃজন ও মননশীল শিল্পীরা পুরাঞ্জ প্রসঙ্গ বা মিথের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন; ফলে প্রভাবিত হয়েছে শিল্পের প্রায় সমস্ত শাখা। বাংলা নবজাগরণে অনুপ্রাণিত বাঙালী মানস পুরাণ প্রয়োগে উদ্বুদ্ধ হয়েছে এবং কালের পরিপ্রেক্ষিতে পুরাণ পেয়েছে নতুন তাৎপর্য । মাইকেল মধুসূদন দত্ত, হেমচন্দ্র, নবীনচন্দ্র, দীনবন্ধু মিত্র প্রমুখ পুরাণের সচেতন পরিচর্যা করেছেন। 'মেঘনাদ
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
29

রফিকউল্লাহ খান. "নজরুলের কবিতায় মিথ-ঐতিহ্যের ব্যবহার". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 1 (1991). https://doi.org/10.62328/sp.v35i1.675.

Full text
Abstract:
সমাজতাত্ত্বিক এবং নান্দনিক উভয় অর্থেই আধুনিক সাহিত্যে মিথ এক সঞ্চরণশীল ও গতিময় শিল্প-অনুষঙ্গ। সভ্যতার আদিস্তর থেকে সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মানব-অস্তিত্বের জটিল জিজ্ঞাসা, গূঢ় রহস্য-অন্বেষা এবং সত্যসন্ধানের পটভূমিতে মিথের ক্রিয়াশীলতা বহুমাত্রিক। আদি মানবের ধর্ম-বিশ্বাসে মিথের বর্ণনাধর্মী ভূমিকার পর্যায় বাদ দিলেও পরবর্তী সুদীর্ঘ যাত্রায় তা সভ্যতা ও শিল্পের মস্তিষ্কসচল কর্মকাণ্ডের সহযাত্রী। মিথ একদিকে যেমন মানুষের আধ্যাত্মিক অভিপ্রায়ের সামূহিক সংকেতসূত্র, অন্যদিকে তেমনি, অবচেতন মনের সূক্ষ্মতর বিশ্লেষণের বৈজ্ঞানিক উপাদান। বিংশ শতাব্দীর কবিরা মিথকে কেবল প্রতীকী প্রকাশরীতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেন
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
30

মাসুদুজ্জামান. "বাংলাদেশের কবিতায় আত্মস্বরূপ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 3 (1993). https://doi.org/10.62328/sp.v36i3.620.

Full text
Abstract:
কবিসত্তাকে ধারণ করে যে জাগৃতি, অনপনেয় সেই সচেতনতা হচ্ছে অহংবোধ। হোর্হে লুই বোর্হেস তাই সহজেই বলতে পারেন নিজেকেই নিজের লেখায় প্রতিধ্বনিত করে চলেছিলেন তিনি। পরিভ্রমণও ঘটেছে স্বনিকেত লেখমালায়। স্বৈরবৃত্ততা এবং সেই বলয় ভেঙে কবিসত্তার জায়মান হয়ে ওঠার কথা এলিয়টও একদা শুনিয়েছিলেন আমাদেরই। একথা আজ বহুবিদিত যে গীতিকবিতার নির্ণায়ক শক্তি, সেই প্রাথমিক পর্ব থেকেই, এই তন্নিষ্ঠতা। স্বকীয় মুদ্রা ও স্বচিহ্নিত হবার গরজে মধুসূদন মধ্যযুগীয় সম্মেলক কাব্যরীতিকে অগ্রাহ্য করে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব প্রস্বর। রবীন্দ্রনাথও স্বস্তি পান নি বিহারীলালের মেদুর কবিতার আবর্তনে। আত্মজাগৃতির প্রদক্ষিণময়তায় তাই তাঁর কব
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
31

মোহাম্মদ কুদরত-ই-হুদা, মোহাম্মদ কুদরত-ই.-হুদা. "কিত্তনখোলা: ‘ইউরোপীয় নাট্যরীতির উল্টা পথযাত্রা'". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 52, № 2 (2015). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v52i2.11.

Full text
Abstract:
আধুনিক বাংলা নাটকের ইতিহাসের বয়স দেড়শ বছরের মতো। এই দেড়শ বছরের বাংলা নাটকের জগৎ নিঃসন্দেহে বহুবর্ণিল এবং সমৃদ্ধ। ইতিহাসের এই দীর্ঘ পরিক্রমায় নানা নিরীক্ষা, অনুকরণ-অনুসরণ, স্বকীয়তা আর মৌলিকতার স্বাক্ষর রেখেছেন নানা নাট্যকার। এই সময় পরিসরে বাংলা নাটকে ঘটেছে বিচিত্র পালাবদল। মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩), দীনবন্ধু মিত্র (১৮৩০-১৮৭৩), গিরিশচন্দ্র ঘোষ (১৮৪৪-১৯১২), মীর মশাররফ হোসেন (১৮৪৭-১৯১২), রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১), দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩), নূরুল মোমেন (১৯০৬-১৯৮৯), শম্ভু মিত্র (১৯১৫-১৯৯৭), বিজন ভট্টাচার্য (১৯১৭-১৯৭৮), সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১), উৎপল দত্ত (১৯২৯- ১৯৯৪), সা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
32

"সমাজ পরিবর্তনে কীর্তন". BL College Journal 5, № 2 (2023): 22–28. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg3.

Full text
Abstract:
ভারতীয় সংস্কৃতি অনুসারে সংগীত হল গীত, বাদ্য ও নৃত্য-এই তিনের সমন্বয়। ভারতীয় ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সুদূর অতীত কাল থেকে ধর্মীয় উপাসনার প্রধান অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হত এই সংগীত। কালে কালে এই সংগীত মূলতঃ দুটি ধারায় বিভক্ত হয়: ১) অভিজাত নাগরিক সংগীত ও ২) গ্রামীণ লোকসংগীত। এই সংগীত শুধু মানুষের সাংস্কৃতিক রুচিরই পরিচায়ক নয়, বরং সমাজের মধ্যকার অস্থিতিশীলতা, অরাজকতা, কুসংস্কার ইত্যাদি দূর করারও অন্যতম হাতিয়ার। বাংলার নিজস্ব অভিজাত সংগীত হল কীর্তন, আর যুগে যুগে বাংলার সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই কীর্তনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্য সর্বপ্রম সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনে কীর্তনের প্রত্য
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
33

ওয়াকিল আহমদ. "মধুসুদনের বিশ্ব". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 41, № 3 (1998). https://doi.org/10.62328/sp.v41i3.477.

Full text
Abstract:
মোবাশ্বের আলী প্রবীণ লেখক। তিনি দীর্ঘকাল ধরে লেখালেখি করে আসছেন - তাঁর গ্রন্থরাজির তালিকা দেখলে তা বোঝা যায়। দেশ-বিদেশের সাহিত্য আলোচনা- গবেষণা তাঁর মুখ্য বিষয়। দেশের তিনজন শ্রেষ্ঠ কবি-সাহিত্যিক সম্পর্কে তিনি এরূপ গ্রন্থ রচনা করেছেন— রবীন্দ্রনাথের ওপর দুটি, নজরুলের ওপর তিনটি এবং মধুসূদনের ওপর দুটি গ্রন্থ ইতোপূর্বে প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ব-সাহিত্যের ক্ষেত্রে শীর্ষে আছে গ্রিসের ধ্রুপদী সাহিত্য-সমালোচনা—এ-সম্বন্ধে তাঁর পাঁচখানি গ্রন্থ আছে। এছাড়াও বৃটেনের শেলী, রাশিয়ার বরিস পাস্তেরনাক, ইতালির প্লুটার্ক; এমন কি বিশ্বের সেরা শিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চি-ও তাঁর সমালোচনার পাত্র নির্বাচিত হয়েছেন। অর্থ
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
We offer discounts on all premium plans for authors whose works are included in thematic literature selections. Contact us to get a unique promo code!