To see the other types of publications on this topic, follow the link: সংস্কৃত.

Journal articles on the topic 'সংস্কৃত'

Create a spot-on reference in APA, MLA, Chicago, Harvard, and other styles

Select a source type:

Consult the top 50 journal articles for your research on the topic 'সংস্কৃত.'

Next to every source in the list of references, there is an 'Add to bibliography' button. Press on it, and we will generate automatically the bibliographic reference to the chosen work in the citation style you need: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver, etc.

You can also download the full text of the academic publication as pdf and read online its abstract whenever available in the metadata.

Browse journal articles on a wide variety of disciplines and organise your bibliography correctly.

1

মনিরুজ্জামান. "বাংলা, সংস্কৃত ও ইন্দো-ইউরোপীয় সম্প্রসারিত ঐতিহাসিক পুনর্গঠনতত্ত্বের ব্যবহার প্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 37, № 2 (1994): 29–69. https://doi.org/10.62328/sp.v37i2.2.

Full text
Abstract:
পুনর্গঠন পদ্ধতি বা Comparative Reconstruction ( সংক্ষেপে CR Method) তুলনামূলক ভাষাতত্ত্বের নবতম সংযোজন। ইয়ুং গ্রামারিয়ানদের ধ্বনিপরিবর্তন সূত্র, বিশেষত গ্রাসম্যানের অনুসন্ধানের পথ ধরে এর বিকাশ। পুনর্গঠনের মূল কথা : 'recovery of earlier stages which is not attested.' এই পদ্ধতিটি জটিল নয়, কিন্তু বহু ধারায় ও পথে প্রবেশ্য। আধুনিক ভারতীয় প্রায় সব ভাষারই জন্মসূচনায় সংস্কৃতের প্রভাব ছিল অবধারিত। ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষায় প্রত্ন শব্দগুলির ধ্বনি পুনর্গঠনে প্রধান সূত্রগুলির ইঙ্গিত সংস্কৃতে লভ্য। তবে সংস্কৃত ও ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার মধ্যেকার সম্পর্ক নিয়ে প্রচলিত অনেক ধারণাই অস্পষ্ট। পূর্বতন ভাষারূপ বা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

জীনাত ইমতিয়াজ আলী. "বাংলা বানান : তৎসম শব্দ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 40, № 1 (1996): 67–86. https://doi.org/10.62328/sp.v40i1.5.

Full text
Abstract:
প্রচলিত অর্থে তৎসম শব্দ বলতে বাংলা ভাষার যে-সব সংস্কৃত শব্দ কোনো রকম পরিবর্তন বা রূপান্তর ছাড়াই গৃহীত ও ব্যবহৃত হচ্ছে সেগুলিকে বোঝায়। কিন্তু সংস্কৃত শব্দ ও তৎসম শব্দ সমার্থ নয়। তৎসম অর্থ হচ্ছে: সংস্কৃতের সিম বা সমান'। সুকুমার সেনের মতে, সংস্কৃত হল 'বৈদিক যুগের অন্তে কথ্য ভাষা হইতে লেখ্য ভাষায় প্রত্যাবর্তন'। তিনি এ পর্যায়ে রচিত 'উপনিষদের ভাষাকে সংস্কৃতের পূর্বরূপ' বলেছেন। তাঁর বিশ্বাস (প্রাগুক্ত), কবি কালিদাস 'উদাত্ত অনুদাত্ত স্বরচিত এবং অবিকৃত বিভক্তিযুক্ত বৈদিক ভাষা' অর্থেই সংস্কৃত পদটি প্রয়োগ করেছেন। বাংলা ভাষার ব্যাকরণ পুনর্গঠন করতে গিয়ে বাঙালি সংস্কৃত-পণ্ডিতেরা পাণিনিকে নিদান মেনেছে
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

মিস্ত্রী, প্রমথ. "সংস্কৃত ব্যাকরণে পাণিনীয় সংস্করণ". Arts Faculty Journal 13, № 18 (2024): 43–62. http://dx.doi.org/10.62296/kop20241318004.

Full text
Abstract:
The structure of every language on grammar. For this, grammer is called the constitution of language. While the constitution contains the laws and regulations of a country, the grammar contains the laws and regulations of the language. Grammer identifies the rules of varios elements of language (sandhi, prefixes, suffixes, case, samās etc). The Paninian version of Sanskrit grammar has the same function. Here Panini has simultaneously highlighted the constitution and the grammar both of the Vedic and Sanskrit languages. Our topic is the Paninian version of Sanskrit grammar. However, from this e
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
4

সাঈদ-উর রহমান. "সামন্তযুগে বাংলা ভাষার কবিদের সাহিত্যাদর্শ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 33, № 2 (1990): 159–78. https://doi.org/10.62328/sp.v33i2.753.

Full text
Abstract:
অষ্টঃ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দ পর্যন্ত কালকে সাধারণভাবে বাংলাদেশের সামন্তযুগ ধরা হয়। সেযুগের প্রথমদিকে সংস্কৃতভাষায় ও প্রাকৃত-অপভ্রংশ ভাষায় সাহিত্যচর্চা হতো; একেবারে শেষের দিকে ফারসীও সাহিত্য- চর্চার বাহন হিসেবে স্থান করে নিয়েছিল। আর পুরো সময়েই বাংল। ভাষায় সাহিত্যচর্চা অব্যাহত ছিল। সর্বভারতীয় সংস্কৃতির ধারক হিসেবে সংস্কৃতের মর্যাদা ছিল অসাধারণ। সে-সংস্কৃতির অংশিদার ও উত্তরাধিকারী হিসেবে বাঙালী কবিরা মহাকাব্য, খণ্ডকাব্য, কোষকাব্য, দূতকাব্য, নাট্যকাব্য ও চম্পুকাব্যসহ বিভিন্ন আঙ্গিকে সাহিত্যসাধনা করতেন। জয়দেব, উমাপতিধর, সন্ধ্যাকরনদী, চতুর্ভুজ, কবিকর্ণপুর, বিদ্যাকর, রূপগোস্বামী, জীবগোস্বামী, বি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
5

দিলীপকুমার ভট্টাচার্য্য. "সংস্কৃত নাট্যতত্ত্বে বিধৃত বৃত্তি". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 2 (1995): 41–62. https://doi.org/10.62328/sp.v38i2.3.

Full text
Abstract:
সংস্কৃতে জ্ঞানচর্চার বিভিন্ন শাখায় বৃত্তির স্বরূপ ভিন্ন ভিন্ন। সংস্কৃত নাট্যতত্ত্বে বৃত্তি চার প্রকার ভারতী, সাত্ত্বতী, কৈশিকী ও আরভটী। এর মধ্যে প্রথমটি শব্দবৃত্তি এবং পরের তিনটি অর্থবৃত্তি। বর্তমান নিবন্ধে ভরত, ধনঞ্জয়, বিশ্বনাথ, রূপগোস্বামী, সাগরনন্দী, শারদাতনয়, শ্রীকৃষ্ণ কবি, শিঙ্গভূপাল প্রমুখের মত- সংকলন করে এই বৃত্তিচতুষ্টয়ের স্বরূপ এবং তাদের অঙ্গ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
6

সাঈদ-উর রহমান. "ড. বটকৃষ্ণ ঘোষ : বাংলা বিভাগের একজন বিস্মৃতপ্রায় শিক্ষক". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 1 (1994): 41–49. https://doi.org/10.62328/sp.v38i1.3.

Full text
Abstract:
ড. বটকৃষ্ণ ঘোষ ১৯৩৪-৩৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত ও বাংলা বিভাগে লেকচারার হিসেবে কাজ করেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন বিশিষ্ট পণ্ডিত ও ভাষাতাত্ত্বিক। প্রাচীন ভারতের ভাষা-সংস্কৃতি-ধর্ম-সমাজ প্রভৃতি বিষয়ে তার কৌতূহল ও পাণ্ডিত্য ছিল অসাধারণ। কিন্তু প্রতিকূল পরিবেশের কারণে ক্ষমতার পুরো সদ্ব্যবহার করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। তবু স্বল্পায়ু জীবনে গবেষক হিসেবে তাঁর সাফল্য অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে পরিচিতি প্রদানের সূত্রে তাঁর জীবন ও কর্মের মূল্যায়ন করার চেষ্টা হয়েছে এই প্রবন্ধে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
7

অমলকুমার. "কবি নজরুলের সংস্কৃত ছন্দে গান". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 37, № 1 (1993): 85–95. https://doi.org/10.62328/sp.v37i1.4.

Full text
Abstract:
কবি নজরুল ইসলাম সংস্কৃত ছন্দ অবলম্বনে কিছু গান রচনা করেছিলেন। বাংলা গানে সংস্কৃত ছন্দের প্রভাব চর্যাগীতির কাল থেকেই সূচিত। নজরুল ইসলাম এই ধারাবাহিকতার একজন সার্থক স্রষ্টা। বর্তমান আলোচনায় নজরুল নির্বাচিত সংস্কৃত ছন্দের প্রকৃতি সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
8

দিলীপ কুমার ভট্টাচার্য্য. "প্রসঙ্গ: সংস্কৃত ছন্দ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 34, № 1 (1991): 137–60. https://doi.org/10.62328/sp.v34i1.728.

Full text
Abstract:
ছন্দ শব্দের সাধারণ অর্থ ছাঁদ বা প্যাটার্ন। ধ্বনিপ্রবাহ যখন বিশেষ একটি ছাঁদে বাঁধা পড়ে, তখনই তা ভাবে-ভাষায় বন্ধনেও বন্ধনহীন গতিতে ছন্দ হয়ে ওঠে। হৃদপিন্ড বা ঘড়ির সুনির্দিষ্ট ও সুনিয়ন্ত্রিত ধ্বনিপ্রবাহেও এক ধরনের ছন্দের উপলব্ধি হয়। এভাবে কাব্যের ধ্বনি প্রবাহ যখন একটি বিশেষ ছাঁদে তরঙ্গিত হয়, তখন কাব্যের ছন্দ আমাদের কানে ধরা দেয়।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
9

মাধবী. "সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রে রসবাদ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 1 (1994): 115–30. https://doi.org/10.62328/sp.v38i1.7.

Full text
Abstract:
রসশাস্ত্রের সৃষ্টির কাল এখনও নিঃসংশয়ে নির্দিষ্ট করা যায় নি। তবে আলংকারিকরা সকলেই রসের অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন। বস্তুতঃ রস ও অলংকার- উভয়েই কাব্যসৌন্দর্যের দুটি উৎসরূপে বিরাজমান। ভরত থেকে জগন্নাথ পর্যন্ত সংস্কৃত আলংকারিকেরা রস সম্পর্কে যে সূক্ষ্ম ও বিস্তৃত আলোচনা করেছেন, তা সমকালীন অন্য কোনো কাব্যতত্ত্বের ধারায় বিরল রসশাস্ত্রের সৃষ্টি কোন সময় হতে হয়েছে তা বলা সহজ নয়। রস কথাটির উল্লেখ উপনিষদে দেখতে পাওয়া গেলেও কাব্যে যে অর্থে রস শব্দের প্রয়োগ সে অর্থে উপনিষদে পাওয়া যায় না।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
10

নিরঞ্জন. "সংস্কৃত নাট্যকলা ও নাটক : প্ৰাকৃত সংলাপ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 37, № 1 (1993): 123–35. https://doi.org/10.62328/sp.v37i1.7.

Full text
Abstract:
নাটকে বাস্তবতা সৃষ্টির অন্যতম উপাদান সংলাপ। রচনার কৌশল ও চরিত্র- বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সংলাপের ভাষার পার্থক্য বিশ্বজনীন। সংস্কৃত নাটকেও সংলাপ রচনার ক্ষেত্রে চরিত্র অনুযায়ী ভাব ব্যবহার লক্ষণীয়। আবার কাহিনীর ক্রমবিকাশ ও আবেগের তারতম্য অনুযায়ী ভাষাগত ভিন্নতাও স্পষ্ট। সংস্কৃত সাহিত্যতাত্ত্বিকেরা নাটকে ভাষা ব্যবহারের সুনির্দিষ্ট সূত্রও নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এরই সূত্র ধরে সংস্কৃত নাটকে ব্যবহৃত হয়েছে প্রাকৃত সংলাপ- শৌরসেনী মাগধী, মহারাষ্ট্রী, অবন্তী, শকারী, চাণ্ডালী প্রভৃতি। তবে সংলাপের ক্ষেত্রে শৌরসেনী ও মাগধী এবং সংগীতের ক্ষেত্রে মাহারাষ্ট্রী প্রাকৃতের প্রাধান্য সুস্পষ্ট।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
11

মোবাশ্বের আলী. "বাংলা রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 41, № 2 (1998): 167–74. https://doi.org/10.62328/sp.v41i2.7.

Full text
Abstract:
বাংলা সাহিত্যের সূচনা চর্যাপদ দিয়ে। চর্যাপদ ধর্মভিত্তিক সাহিত্যের পর্যায়ভুক্ত। কেননা চর্যাগুলো বৌদ্ধ সহজযান মতবাদকে ভিত্তি করে রচিত। “বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যদের উদ্দেশ্য ছিল, তাহাদের ধর্মের তত্ত্বকথা লোকায়ত ভাষায় জনসাধারণের চিত্তে পৌছাইয়া দেওয়া।” (বাঙ্গালীর ইতিহাস, নীহাররঞ্জন রায়)। চর্যাপদের পরিপূর্ণ বিকাশ বৌদ্ধ পাল রাজাদের আমলে - গোপাল (৭৫০ ) থেকে রামপাল ( আ. ১০৭৭-১১২০) পর্যন্ত। পালরা দুর্বল হয়ে পড়লে সেনরা বাংলায় আসন গেড়ে বসে। বার শতকের মাঝামাঝি সমগ্র বাংলা সেনদের আয়ত্তে আসে। সেন আমলে ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির এবং সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়েছে। ব্রাহ্মণ্য-আধিপত্যে রাষ্ট্রীয
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
12

চুনীলাল রায় চৌধুরী. "সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রে কবি-প্রসিদ্ধি". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 2 (1992): 161–72. https://doi.org/10.62328/sp.v35i2.7.

Full text
Abstract:
সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান ধ্বনিবাদ। সুতরাং ধ্বন্যালোককে কেন্দ্রবিন্দু ধরে অলংকারশাস্ত্রের সমগ্র ইতিহাসকে তিনটি পর্বে ভাগ করা যেতে পারে--প্রাক্-ধ্বনিপর্ব, ধ্বনিপর্ব ও উত্তর-ধ্বনিপর্ব। প্রাক্-ধ্বনিপর্বের আলংকারিকদের মধ্যে ভরত, ভামহ, দণ্ডী, উদ্ভট বামন, রুদ্রট প্রভৃতির নাম উল্লেখযোগ্য। এঁদের মধ্যে ভরত রসবাদের, ভামহ অলংকারসম্প্রদায়ের এবং দণ্ডী রীতিবাদের প্রতিষ্ঠাতা। নবম শতক সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রের স্বর্ণযুগ। এ যুগেই রচিত হয় ধ্বনিবাদের বিখ্যাত গ্রন্থ ধ্বন্যালোক। ধ্বনিবাদের মূল কথা হচ্ছে ধ্বনিই কাব্যের আত্মা অর্থাৎ কাব্যকলার সারবস্তু। আনন্দবর্ধনের পরবর্তী আলংকারিকদের মধ্যে বক্রোক্তি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
13

দিলীপকুমার ভট্টাচার্য্য. "সংস্কৃত ছন্দশাস্ত্র : সংখ্যাসূচক প্রতীকী শব্দ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 1 (1992): 111–28. https://doi.org/10.62328/sp.v36i1.6.

Full text
Abstract:
বৈদিক ও ধ্রুপদী সংস্কৃত সাহিত্যে ছন্দোবিষয়ক প্রাপ্ত গ্রন্থসমূহের মধ্যে প্রাচীনতম পিঙ্গলাচার্যপ্রণীত ছন্দঃসূত্র। অবশ্য ছন্দঃসুত্রে কাশ্যপ, সৈতব, রাত মাণ্ডব্য, তাণ্ডী প্রমুখ প্রাচীন ছান্দসিকগণের নামোল্লেখ থেকে প্রমাণিত হয় যে ছন্দশাস্ত্রের উৎপত্তি পিঙ্গলের পূর্বেই অর্থাৎ খ্রি.পূ. প্রথম বা দ্বিতীয় শতকের পূর্বেই হয়েছিল'। কিন্তু আমাদের বিশাল বেদনা, এঁদের প্রণীত গ্রন্থগুলো কালের অতলগর্ভে বিলুপ্ত হওয়ায় এগুলোর সঙ্গে আমাদের কোন সাক্ষাৎ পরিচয় ঘটে নি। পিঙ্গলের পরবর্তীকালে জনাশ্রয়ী ছন্দোবিচিতি, জয়দেবচ্ছন্দঃ, বৃত্তজাতিস- মুচ্চয়, ছন্দোহনুশাসন, স্বয়ম্ভূচ্ছন্দঃ, বৃত্তরত্নাকর, সুবৃত্ততিলক, শ্ৰুতবোধ,
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
14

Moinuddin, Sk. "আধুনিক সংস্কৃত নাটকে অন্ত্যজ জীবন". ATMADEEP 1, № 3 (2025): 548–55. https://doi.org/10.69655/atmadeep.vol.1.issue.03w.042.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
15

দিলীপ কুমার ভট্টাচার্য্য. "সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রে রসসংখ্যা ও রূপবৈচিত্র্য". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 37, № 3 (1994): 83–108. https://doi.org/10.62328/sp.v37i3.5.

Full text
Abstract:
সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রের প্রধান আলোচ্য বিষয় হচ্ছে রস। অনেকরে মতে নন্দিকেশ্বর প্রথম রস নিয়ে আলোচনা করেন। আবার অনেকের মতে বাসুকি ও অন্যান্যের অনুসরণে ভরত তাঁর নাট্যশাস্ত্রে প্রথম রস নিয়ে বিস্তৃত ব্যাখ্যা দিয়েছেন। ভরতের মতে, রসই অর্থের প্রবর্তক- গুণ, রীতি, বৃত্তি, অলংকার পরিশেষে রসেই পর্যবসিত হয়। রসের সংখ্যা নিয়েও সংস্কৃত আলংকারিকদের মধ্যে মতভেদ ছিল। মনে হয় যে প্রথমে শৃঙ্গার, হাস্য, করুণ, বীর, রৌদ্র, ভয়ানক, বীভৎস ও অদ্ভুত- এই আটটি রসই স্বীকৃত ছিল। পরে তার সঙ্গে শান্ত রস যুক্ত হয়েছে। অনেকে আবার এর সঙ্গে যোগ করতে চেয়েছেন প্রেয়. বাৎসল্য, মৃগয়া, অক্ষ প্রভৃতি রস।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
16

সাঈদ-উর রহমান. "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা অনার্সের পাঠক্রমের বিবর্তন : ১৯২১-৯৫". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 3 (1995): 195–216. https://doi.org/10.62328/sp.v38i3.556.

Full text
Abstract:
সংস্কৃত-বাংলা বিভাগের অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলার পঠন-পাঠন শুরু হয়েছিল ১৯২১ সালেই। ১৯৩৭ সালে বাংলা বিভাগ পৃথক হয়ে যায়, যদিও পরে কয়েকবার আবার সংস্কৃত ও পালির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল। এই দীর্ঘ ৭৫ বছরে বাংলা বিভাগের পাঠক্রম ও পাঠ্যসূচিতে বারংবার পরিবর্তন করা হয়েছে। সেই বিকাশের ইতিবৃত্ত এবং এর নান। বৈশিষ্ট্য চিহ্নিতকরণ বর্তমান নিবন্ধের আলোচ্য-বিষয়।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
17

সাঈদ-উর রহমান. "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা অনার্সের পাঠক্রমের বিবর্তন : ১৯২১-৯৫". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 3 (1995): 195–216. https://doi.org/10.62328/sp.v38i3.8.

Full text
Abstract:
সংস্কৃত-বাংলা বিভাগের অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলার পঠন-পাঠন শুরু হয়েছিল ১৯২১ সালেই। ১৯৩৭ সালে বাংলা বিভাগ পৃথক হয়ে যায়, যদিও পরে কয়েকবার আবার সংস্কৃত ও পালির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল। এই দীর্ঘ ৭৫ বছরে বাংলা বিভাগের পাঠক্রম ও পাঠ্যসূচিতে বারংবার পরিবর্তন করা হয়েছে। সেই বিকাশের ইতিবৃত্ত এবং এর নান। বৈশিষ্ট্য চিহ্নিতকরণ বর্তমান নিবন্ধের আলোচ্য-বিষয়।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
18

ফয়েজুন্নেছা বেগম. "কবি ভারবি ও তাঁর কাব্য". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 1 (1992): 65–76. https://doi.org/10.62328/sp.v36i1.3.

Full text
Abstract:
কালিদাসের যুগে সংস্কৃত সাহিত্যজগতে পদ্যকাব্যের ধারায় যে কয়জন প্রথিতযশা কবি তাঁদের কবি-প্রতিভার মৌলিকত্বে সংস্কৃত সাহিত্যকে ঋদ্ধ করেছেন, কবি ভারবি তাঁদের অন্যতম। কাব্যশিল্পের সৌন্দর্যে ভারবি- বিরচিত অমর কাব্য কিরাতার্জনীয়ম্ সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাসে একখানি কালজয়ী মহাকাব্য। এই কাব্যে আঠারটি সর্গ রয়েছে। মহভারত-এর বন- পর্বের অন্তর্গত একটি ক্ষুদ্র কাহিনী এই মহাকাব্যের উৎস। মহাশিবপুরাণ-এ এই কাহিনী আছে। কিরাতার্জনীয়ম্ অলঙ্কারশাস্ত্রসম্মত মহাকাব্য। কাব্যের নায়ক সদ্বংশজাত ক্ষাত্রবীর অর্জুন। এর অঙ্গীরস বীররস, তার সাথে শান্তরস অঙ্গরস হিসাবে রয়েছে। ভারবি একটি মাত্র কাব্য রচনা করেছেন, কিন্তু একটি ক
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
19

নরেন বিশ্বাস. "বাংলা অভিধান-চর্চায় জ্ঞানেন্দ্রমোহন ও হরিচরণ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 3 (1995): 67–101. https://doi.org/10.62328/sp.v38i3.3.

Full text
Abstract:
বাংলা অভিধানকারদের উপর সংস্কৃত ভাষার ঐতিহ্যের যথেষ্ট প্রভাব সত্ত্বেও আধুনিক বাংলা ভাষার অভিধান সংকলনের রীতি ও আদর্শ আদৌ সংস্কৃত প্রভাবিত নয়। আধুনিককালের বাংলা অভিধান পরিকল্পনায় ডক্টর স্যামুয়েল জনসনের ইংরেজি অভিধানের প্রভাব সুস্পষ্ট। তবে ভাষাবিজ্ঞানের অগ্রগতির ফলে ইদানিংকালে অভিধান - সংঙ্কলনের ধারণাও অনেকাংশে পরিবর্তনমুখী। বাংলা ভাষায় এযাবতকাল যত অভিধান সঙ্কলিত হয়েছে তা মূলত ব্যবহারিক অভিধান । আদর্শ তাত্ত্বিক অভিধান এখনও আমাদের অনায়ত্ত রয়ে গেছে। বর্তমান নিবন্ধের অনুসন্ধানের বিষয় অষ্টাদশ, ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের বাংলা অভিধান চর্চার ধারা। এই ধারায় জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস ও হরিচরণ
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
20

সফিউদ্দিন আহমদ. "বাংলা গদ্যের বিবর্তন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 33, № 2 (1990): 19–112. https://doi.org/10.62328/sp.v33i2.746.

Full text
Abstract:
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য আজ আর পুরাণ-পাঁচালী ও মঙ্গল কাব্য এবং পুঁথি সাহিত্যের যুগে নেই। ভৌগোলিক সীমাকে ডিঙিয়ে তা’ বৈশ্বিক চিন্তা ও ধ্যান-ধারণায় ভাস্বর এবং মানব-মনের চিরন্তন বাণী হয়ে বিশ্বের দরবারে গর্ব ও গৌরবের আসনে মহিমান্বিত। কিন্তু এরই মধ্যে বাংলা গদ্য-ভাষাকে যে কতোবার বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হয়েছে এখানে তাই আলোচনা করা হবে। বিজাতি ও বিভাষীর আক্রমণে বাঙালীই শুধু রক্ত সংকর হয়নি—বাংলার সংস্কৃতি এবং বাংলা গদ্যের বিপর্যয় ঘটেছে। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, বিজাতির আক্রমণ ও সাংস্কৃতিক সংঘাতের প্রবল স্রোতে আমাদের সংস্কৃতি যেমন স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্র্য না হারিয়ে বিজাতির যা ভালো তা আত্মস্থ করে খাদ্ধ হয
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
21

ভবতোষ দত্ত. "ডক্টর সুশীল কুমার দে". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 37, № 2 (1994): 9–28. https://doi.org/10.62328/sp.v37i2.1.

Full text
Abstract:
ডক্টর সুশীলকুমার দে (১৮৯০-১৯৬৮) ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম পর্যায়ের শিক্ষকদের অন্যতম। ১৯২৩ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত তিনি ছিলেন এ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত ও বাংলা বিভাগের প্রধান। ইংরেজিতে অনার্স ও এম. এ. এবং লন্ডন স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল স্টাডিজ-এর ডিলিট ডিগ্রিধারী ডক্টর দের পি. আর. এসের থিসীস History of Bengali Literature in the Nineteenth Century 1800-1825 -এর মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসের যে গোড়াপত্তন করেছিলেন, এখনও সেটা অটুট। তাঁর সম্পাদিত সংস্কৃত ক্লাসিকস আদর্শ পদ্ধতি, রীতির অনুসরণ ও পাণ্ডিত্যে আজও অনতিক্রান্ত। বাঙালির জীবনে ও সংস্কৃতিতে তাঁর আগ্রহ ও অনুসন্ধানস্পৃহা ছিল অক্লান্ত। সুশীলকু
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
22

Kabir, Ahmedul. "রসপুরাণ : অষ্টবিধ নাট্যরসে প্রযোজনা নিরীক্ষা". বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি পত্রিকা (Bangladesh Asiatic Society Patrika) 42, № ii (2024): 289–309. https://doi.org/10.64298/jasbbn.v42ii.008.

Full text
Abstract:
ভারতীয় সাহিত্য তত্ত্বে ‘রস’কেই আখ্যানের সার এবং রসাস্বাদই চূড়ান্ত ফল বলে বিবেচনা করা হয়। অর্থাৎ সাহিত্যের শ্রেণি-বিভাগ অবলম্বন করেই এই রস তত্তে¡র উদ্ভব, আচার্য ভরত যার প্রবক্তা এবং তাঁর নাট্যশাস্ত্র যার আকর গ্রন্থ। নাট্যশাস্ত্রে-এর ষষ্ঠ অধ্যায়ে ভরত রস-এর স্বরূপ, প্রকার এবং স্বভাব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তবে রস বিষয়ক বহু অমীমাংসিত আলোচনারণ্যে প্রবেশের প্রয়োজন বর্তমান প্রবন্ধে নেই। কেবল মাত্র সাধারণ্যে প্রচলিত নাট্যশাস্ত্র- এর মতকে কেন্দ্র করে রসপুরাণ প্রযোজনার আলোকে বর্তমান প্রবন্ধটি রচিত হয়েছে। প্রথমে রসপুরাণ প্রযোজনার নির্মাণ কৌশল সম্পর্কে সামান্য আলোচনা করে নাট্যশাস্ত্রে বর্ণিত অষ্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
23

মনোরঞ্জন ঘোষ. "দ্বিজরাম শর্মার কীর্তিশতক". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 2 (2001): 107–31. https://doi.org/10.62328/sp.v43i2.7.

Full text
Abstract:
কবি-প্ৰসঙ্গ: সংস্কৃত সাহিত্য-জগতে যে-সব বাঙালি কবি নিজেদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন, দ্বিজরাম শর্মা তাঁদের অন্যতম। তিনি কীর্তিশতক নামে একটি শতককাব্য রচনা করেন। সম্ভবত তিনি সপ্তদশ শতাব্দীর শেষ দিকে বা অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে আবির্ভূত হয়েছিলেন। কাব্যের প্রথম শ্লোক থেকে জানা যায় যে, তিনি গঙ্গার নিকটবর্তী সুভর্ত্তিপুর নামক গ্রাম বা নগরে বাস করতেন। তাঁর পিতার নাম পল্বব। তিনি সম্ভবত বর্ধমানরাজ কীর্তিচাদের (১৭০২-১৭৪০ খ্রি:) সভাকবি ছিলেন এবং তাঁর প্রশংসার জন্য এ কাব্য রচনা করেন। ডঃ অতুল সুর প্রদত্ত তথ্য থেকে জানা যায়, দ্বিজরাম নামে এক কবি অষ্টাদশ শতাব্দীতে তৎকালীন বাংলাদেশে বর্তমান ছিলেন। এই ক
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
24

কল্পনা ভৌমিক. "সংস্কৃত ছন্দশাস্ত্রে গণ ও মাত্রা নির্দেশের বিভিন্ন পদ্ধতি". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 2 (1993): 59–80. https://doi.org/10.62328/sp.v36i2.4.

Full text
Abstract:
সংস্কৃত সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ তার ছন্দশাস্ত্র। কারণ ছন্দের সঙ্গে কাব্যের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য, আর সংস্কৃত সাহিত্যের এক বিশাল অংশ‍ই রচিত এই ছন্দের বন্ধনে অর্থাৎ পদ্যকাব্যে। ছন্দোবদ্ধ পদই পদ্য (‘ছন্দোবদ্ধপদং পদ্যম্’)। নীরস বক্তব্যকে মাধুর্যমণ্ডিত করার প্রয়াসেই ছন্দের জন্ম। যিনি যত বড় কবি তিনি তাঁর কাব্য-শরীরকে ছন্দ ও অলঙ্কারে বিভূষিত করেছেন তত বেশী। ছন্দের বন্ধনে ভাষা পায় এক বিশেষ গতি, তাতে অভিব্যক্ত হয় নানা ব্যঞ্জনা, মনের গহনে গিয়ে জাগিয়ে তোলে আমাদের রসচিত্তকে। তখন সে যেন চলে যায় ‘ধূলি ছাড়ি একেবারে ঊর্ধ্বমুখে অনন্ত গগনে’, ‘অর্থের বন্ধন হতে’—ছুটে যায় ‘ভাবের স্বাধীন লোকে’। ছন্দ
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
25

দুলাল ভৌমিক. "কবিতার্কিকের কৌতুকরত্নাকর : একটি আলঙ্কারিক পর্যালোচনা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 2 (1995): 73–91. https://doi.org/10.62328/sp.v38i2.13.

Full text
Abstract:
কবিতার্কিক নামে সুপরিচিত কবি রঘুনাথ-এর নিবাস ছিল বর্তমান নোয়াখালি অঞ্চলের ভুলুয়ায়। খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতকের শেষ ভাগ থেকে সপ্তদশ শতকের প্রথম ভাগে তিনি জীবিত ছিলেন। তাঁর রচিত প্রহসন কৌতুকরত্নাকর সম্পর্কে বিভিন্ন গ্রন্থে উল্লেখ পাওয়া গেলেও এটি এখনও অমুদ্রিত। বর্তমান নিবন্ধের উদ্দেশ্য সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রের আলোকে প্রহসন হিসেবে কৌতুকরত্নাকর-এর বিচার।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
26

দুলাল ভৌমিক. "কবিতার্কিকের কৌতুকরত্নাকর : একটি আলঙ্কারিক পর্যালোচনা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 2 (1995): 73–91. https://doi.org/10.62328/sp.v38i2.5.

Full text
Abstract:
কবিতার্কিক নামে সুপরিচিত কবি রঘুনাথ-এর নিবাস ছিল বর্তমান নোয়াখালি অঞ্চলের ভুলুয়ায়। খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতকের শেষ ভাগ থেকে সপ্তদশ শতকের প্রথম ভাগে তিনি জীবিত ছিলেন। তাঁর রচিত প্রহসন কৌতুকরত্নাকর সম্পর্কে বিভিন্ন গ্রন্থে উল্লেখ পাওয়া গেলেও এটি এখনও অমুদ্রিত। বর্তমান নিবন্ধের উদ্দেশ্য সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রের আলোকে প্রহসন হিসেবে কৌতুকরত্নাকর-এর বিচার।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
27

মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান. "মুহম্মদ আবদুল হাই : জীবন ও সাধনা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 3 (1992): 196–203. https://doi.org/10.62328/sp.v35i3.11.

Full text
Abstract:
মুহম্মদ আবদুল হাই ১৯১৯ সালের ২৬শে নভেম্বর বুধবার পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার রাণীনগর থানার মরিচা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আবদুল গনি, মায়ের নাম ময়মুন্নেসা খাতুন। মুর্শিদাবাদের পীর হজরত শাহ চাঁদের বংশধর জনাব আবদুল গণি রাজশাহীর কেরেশা গ্রামে একটি স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। মুহম্মদ আবদুল হাই তাঁর জন্মস্থান মরিচা গ্রামের নিকটবর্তী বর্ধনপুর জুনিয়ার মাদ্রাসায় লেখাপড়া শুরু করেন। ১৯৩২ সালে কৃতিত্বের সঙ্গে জুনিয়ার মাদ্রাসার পাঠ সমাপ্ত করে তিনি রাজশাহী হাই মাদ্রাসায় ভর্তি হন এবং তাঁর বড় ভাই অবদুস আজিজের 'কাছে থাকতে শুরু করেন।' তিনি ১৯৩৬ মাসে উচ্চ মাদ্রাসা পরীক্ষায় (প্রবেশিকা) প্রথম ব
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
28

মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া. "বিশ্ববিদ্যালয় পুথিশালার নবাবিষ্কৃত পুরোনো দলিলপত্র (প্রথমাংশ)". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 39, № 3 (1995): 17–92. https://doi.org/10.62328/sp.v39i3.2.

Full text
Abstract:
ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়পুথিশালার প্রায় পৌনে দুশ পুরোনো দলিলপত্রের পাঠ এখনও অপ্রকাশিত রয়ে গিয়েছে। এ দলিলগুলো আঠার-উনিশ শতকে লিখিত হয়েছিল। এসব পুরোনো দলিলপত্রের পাঠ প্রকাশিত হলে গবেষকগণ উপকৃত হবেন বলে ধারণা করা যায়। উল্লেখ্য যে একদা অজ্ঞাত সতের, আঠার ও উনিশ শতকের বেশ কিছু দলিলপত্র সম্পর্কেও এখন আমরা অবগত হতে পেরেছি। ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় পুথিশালার এসব দলিলপত্রও ইতস্তত বিক্ষিপ্ত অবস্থায় নানা অপরিচায়িত পত্রস্তূপের মধ্যে ছিল। এগুলো আমার হাতেই পরিচায়িত হয়েছে। উল্লেখ্য যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পুথিশালার আরও একশ উনিশটি পুরোনো দলিলপত্রের পাঠ ইতঃপূর্বে প্রকাশিত হয়েছে। সেগুলোও ওই পুথিশালার নানা অপরিচায়ি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
29

পরেশ চন্দ্র মণ্ডল. "মুদ্রারাক্ষস ও প্রাচীন ভারতীয় রাষ্ট্রনীতি". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 37, № 3 (1994): 29–52. https://doi.org/10.62328/sp.v37i3.2.

Full text
Abstract:
প্রথাগত প্রেমাশ্রয়ী বিষয় পরিহার করে রাজনৈতিক বিষয়-নির্ভর নাটক মুদ্রারাক্ষস সংস্কৃত নাট্যসাহিত্যের ইতিহাসে একটি ব্যতিক্রমী সংযোজন। এ-নাটকটি অর্থশাস্ত্র অনুসরণে খ্রিষ্টীয় পঞ্চম শতকে রচিত বলে সমালোচকেরা মনে করেন। নাট্যকার বিশাখদত্ত মুদ্রারাক্ষস নাটকে অর্থশাস্ত্রের বিধিবিধান কিভাবে রূপ দিয়েছেন, সেটি দেখার প্রয়াসেই বর্তমান প্রবন্ধ। মুদ্রারাক্ষস-এর ঘটনাবলি, চরিত্র এবং সংলাপ বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে অর্থশাস্ত্রে বর্ণিত রীতিনীতি অনুসরণ করেই বিশাখদত্ত নাটকটি রচনা করেছেন। এমন কি অর্থশাস্ত্রের বহু পারিভাষিক শব্দও মুদ্রারাক্ষসে ব্যবহার করা হয়েছে। এসব বিবেচনায় মুদ্রারাক্ষসকে প্রাচীন ভারতের রাজনীতি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
30

দত্ত, বিপ্লব. "নোয়াম চমস্কির অন্বয়তত্ত্ব ভাবনার কয়েকটি দিক ও বাংলা বাক্য". BL College Journal 4, № 1 (2022): 51–62. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b5.

Full text
Abstract:
বাক্যের ধারণা সংস্কৃত ব্যাকরণে আমরা পাই মূলত স্ফোটবাদী বৈয়াকরণদের ভাবনাচিন্তায়। কিন্তু পাণিনি প্রমুখের আলোচনায় যখন পদনির্মিতির প্রসঙ্গ আসে তখন বাক্যের ধারণা চলেই আসে। কতকগুলি ধ্বনির সমবায়ে গঠিত একটা শব্দ সবসময় পূর্ণ ভাব প্রকাশ করতে পারে না। তাই আমরা শব্দগুলিকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কতকগুলি বিভক্তি জুড়ে একটা পদগুচ্ছ এবং একাধিক পদগুচ্ছ জুড়ে একটি বাক্য রচনা করি। একটি বাক্য বলার পর মনের ভাবপ্রকাশ সন্তোষজনক হলে ক্ষণিক বিরতি নিই বা লেখায় একটা যতি চিহ্ন বসিয়ে দিই। সবটাই একটা নির্দিষ্ট অনুশাসন মেনে চলে। যেহেতু আমাদের কাছে দুটি আদর্শ আছে একটি সংস্কৃত ও অন্যটি পাশ্চাত্ত্য (সেটা লাতিন বা ইংরাজি হতে পারে) তা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
31

জীনাত ইমতিয়াজ আলী. "বাংলা ধাঁধার বিষয়বৈচিত্র্য ও সামাজিক পরিচয়". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 1 (1991): 175–80. https://doi.org/10.62328/sp.v35i1.10.

Full text
Abstract:
ধাঁধা এক বিশেষ ধরনের রচনা যা চেনা মনে হলেও আপাত-পরিচিত সেই বহিলোক আসলে মায়া, বাস্তবতার বিভ্রমমাত্র। ধাঁধার কুহেলিকলুষ জগতে প্রবেশ ও তার অর্থ-উদ্ধার তাই সহজ নয় এবং সে-অজ্ঞিতা প্রায়শই পণ্ডশ্রমের, অনভিজ্ঞের জন্যে বেদনার, হোঁচট খাওয়ার, মধ্যরাত্রির চন্দ্রালোকে পথ চলার মতোই কেবলই ব্যর্থশ্রমে অবসিত ও বিধ্বস্ত হওয়ার। প্রবাদের সঙ্গে ধাঁধার এখানেই লক্ষীয় পার্থক্য ও স্বাতন্ত্র্য। প্রবাদের শ্রোতা অনপেক্ষ ও অনাসক্ত, কিন্তু ধাঁধায় তার স্থান প্রশ্নকর্তার সঙ্গে একাসনে বদ্ধ। আর প্রকাশ-রূপের এই বৈলক্ষণই ধাঁধাকে করেছে গৌরবান্বিত, দিয়েছে চমৎকারিত্ব ও মেটাফোরের মর্যাদা। প্রবাদ-প্রসঙ্গে লালিত উন্নাসিক ভাবঃ
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
32

মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া. "মধ্যযুগের বাংলাকাব্য : পাটীগণিতচর্চাপ্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 1 (1999): 17–47. https://doi.org/10.62328/sp.v43i1.2.

Full text
Abstract:
মধ্যযুগের (খ্রিষ্টীয় তের শতক থেকে আঠার শতক পর্যন্ত সময়ের) বাংলাকাব্য নানা বৈচিত্রে পরিপূর্ণ। এসব বিভিন্নতার মধ্যে সংখ্যাশব্দের বৈচিত্র্যপূর্ণ প্রয়োগের বিষয়টিও অন্যতম বিশুদ্ধ সংখ্যাশব্দ, এসময়ের বাংলাকাব্যে বহুমুখী তাৎপর্যে অভিষিক্ত হয়ে ব্যবহৃত হয়েছে। পুরোনো কবিদের হেঁয়ালিমূলক শ্লোকের মধ্যে বিশুদ্ধ সংখ্যাশব্দের সাঙ্কেতিক প্রতিরূপগ্রহণ এবং অন্যত্র বিশুদ্ধ সংখ্যাশব্দের প্রতীকীকরণ ও অনির্দিষ্ট-অর্থে ব্যবহারত প্রভৃতি বিষয় এখানে বিশেষভাবে স্মরণযোগ্য। মধ্যযুগের বাংলাকাব্যে (ও সংস্কৃত সাহিত্যে) প্রযুক্ত বিশুদ্ধ সংখ্যাশব্দের বৈকল্পিক (alternative) প্রতীকীপ্রতিরূপমূলক নানা শব্দসম্পর্কে এযাবৎ যথে
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
33

কাজী দীন মুহম্মদ. "প্রেমধর্ম ও সূফীবাদ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 32, № 1 (1988): 40–72. https://doi.org/10.62328/sp.v32i1.800.

Full text
Abstract:
উপনিষদের নিরীশ্বর ব্রহ্মবাদ থেকে গীতায় যে ঈশ্বরবাদ ও ভক্তিধর্মের সূচনা হয়েছে, ভাগবতে তারই পরিসমাপ্তি আমরা লক্ষ্য করি। ভাবগত রচনার উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন রূপক ও গল্পাদির মাধ্যমে হিন্দুধর্মের প্রতিপাদ্য বিষয়গুলোর মধ্যে জ্ঞান ও ভক্তিযোগের শ্রেষ্ঠত্ব সাধারণজনের কাছে বিরত করা । আমরা যাকে ভারতীয় ধর্ম ও সংস্কৃতি বলি, তার ভেতর বৈদিক ও ঔপনিষদিক সংস্কৃতি, পৌরাণিক সংস্কৃতি ও তান্ত্রিক সংস্কৃতির ধারা ত্রিবেণীসঙ্গমের মতো অবিরোধে মিলিত হয়েছে। ভারতীয় ধর্মসাধনার 'কুমবিকাশের ইতিহাস আলোচনা করতে গেলে কেবল উপনিষদ, ভাগবদ- গীতা ও বেদান্ত—এ প্রধান এয়ীর আলোচনাই যথেষ্ট নয়; পুরাণ ও তন্ত্র- সমূহের আলোচনাও অপরিহার্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
34

কাজী দীন মুহম্মদ. "প্রেমধর্ম ও সূফীবাদ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 32, № 1 (1988): 40–72. https://doi.org/10.62328/sp.v32i1.2.

Full text
Abstract:
উপনিষদের নিরীশ্বর ব্রহ্মবাদ থেকে গীতায় যে ঈশ্বরবাদ ও ভক্তিধর্মের সূচনা হয়েছে, ভাগবতে তারই পরিসমাপ্তি আমরা লক্ষ্য করি। ভাবগত রচনার উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন রূপক ও গল্পাদির মাধ্যমে হিন্দুধর্মের প্রতিপাদ্য বিষয়গুলোর মধ্যে জ্ঞান ও ভক্তিযোগের শ্রেষ্ঠত্ব সাধারণজনের কাছে বিরত করা । আমরা যাকে ভারতীয় ধর্ম ও সংস্কৃতি বলি, তার ভেতর বৈদিক ও ঔপনিষদিক সংস্কৃতি, পৌরাণিক সংস্কৃতি ও তান্ত্রিক সংস্কৃতির ধারা ত্রিবেণীসঙ্গমের মতো অবিরোধে মিলিত হয়েছে। ভারতীয় ধর্মসাধনার 'কুমবিকাশের ইতিহাস আলোচনা করতে গেলে কেবল উপনিষদ, ভাগবদ- গীতা ও বেদান্ত—এ প্রধান এয়ীর আলোচনাই যথেষ্ট নয়; পুরাণ ও তন্ত্র- সমূহের আলোচনাও অপরিহার্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
35

ফয়েজুন্নেছা বেগম. "নাট্যতত্ত্বের দৃষ্টিতে বেণীসংহার নাটকের নায়ক". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 33, № 2 (1990): 152–58. https://doi.org/10.62328/sp.v33i2.751.

Full text
Abstract:
নাট্যসাহিত্যের ইতিহাসে বেণীসংহার একখানা উল্লেখযোগ্য নাটক। ভট্টনারায়ণ এর রচয়িতা। বেণীসংহার নাটকের ইতিরত্ত গড়ে উঠেছে মুখ্যতঃ মহাভারত বর্ণিত কাহিনীর উপর ভিত্তি করে। যুধিষ্ঠির দূত-ক্রীড়ায় হেরে যাওয়ার পর দুর্যোধনের আদেশে দুঃশাসন প্রকাশ্য রাজ সভায় দ্রৌপদীর কেশাকর্ষণ করেছিলেন। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে ভীম প্রতিজ্ঞা করেছিলেন দুর্যোধনের ঊরু ভঙ্গ করে ঐ রক্তে রঞ্জিত হস্তে তিনি দ্রৌপদীর কেশ সংহার (বন্ধন) করবেন। যুদ্ধে দুর্যোধনসহ কৌরবপক্ষের সকল বীরই নিহত হয়েছিলেন। যুদ্ধ শেষে ভীম দুর্যোধনের রুধিরসিক্ত হাত দিয়ে দ্রৌপদীর বহুদিনের মুক্তকেশ স্বহস্তে বেঁধেছিলেন। এই হচ্ছে নাটকের বিষয়বস্তু। এখানে বেণীসংহার
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
36

ফয়েজুন্নেছা বেগম. "নাট্যতত্ত্বের দৃষ্টিতে বেণীসংহার নাটকের নায়ক". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 33, № 2 (1990): 152–58. https://doi.org/10.62328/sp.v33i2.5.

Full text
Abstract:
নাট্যসাহিত্যের ইতিহাসে বেণীসংহার একখানা উল্লেখযোগ্য নাটক। ভট্টনারায়ণ এর রচয়িতা। বেণীসংহার নাটকের ইতিরত্ত গড়ে উঠেছে মুখ্যতঃ মহাভারত বর্ণিত কাহিনীর উপর ভিত্তি করে। যুধিষ্ঠির দূত-ক্রীড়ায় হেরে যাওয়ার পর দুর্যোধনের আদেশে দুঃশাসন প্রকাশ্য রাজ সভায় দ্রৌপদীর কেশাকর্ষণ করেছিলেন। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে ভীম প্রতিজ্ঞা করেছিলেন দুর্যোধনের ঊরু ভঙ্গ করে ঐ রক্তে রঞ্জিত হস্তে তিনি দ্রৌপদীর কেশ সংহার (বন্ধন) করবেন। যুদ্ধে দুর্যোধনসহ কৌরবপক্ষের সকল বীরই নিহত হয়েছিলেন। যুদ্ধ শেষে ভীম দুর্যোধনের রুধিরসিক্ত হাত দিয়ে দ্রৌপদীর বহুদিনের মুক্তকেশ স্বহস্তে বেঁধেছিলেন। এই হচ্ছে নাটকের বিষয়বস্তু। এখানে বেণীসংহার
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
37

সৈয়দ আলী আহসান. "বিদ্যাপতি". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 3 (1992): 1–29. https://doi.org/10.62328/sp.v35i3.1.

Full text
Abstract:
বিদ্যাপতি ছিলেন চৈতন্য-পূর্ববর্তী কবি। তিনি বাঙালি ছিলেন না। তিনি ছিলেন মিথিলাবাসী। তাঁর মাতৃভাষা ছিলো মৈথিলী। তাঁর রচিত গ্রন্থ এবং পদাবলীর ভাষাও বাংলা নয়। সেগুলোর ভাষা মৈথিলী এবং সংস্কৃত। তবুও বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে বিদ্যাপতির আলোচনা ঐতিহাসিক এবং ভাবগত দিক দিয়ে প্রাসঙ্গিক। বাঙালি পাঠকের কাছে এই কবির জনপ্রিয়তা অসম্ভব রকমের আর তাঁর কাব্য বাংলা সাহিত্যকে প্রভাবিত করেছে ব্যাপকভাবে। শ্রীচৈতন্য দেব বিদ্যাপতির কাব্যরস পানে হতেন বিহবল। শুধু তাই নয় আধুনিক যুগের কবি রবীন্দ্রনাথের কাছেও বিদ্যাপতির আবেদন ছিল বিস্ময়কর। এই অবাঙালি কবি দ্বারভাঙ্গার মধুবনী মহকুমার অন্তর্গত বিসফী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
38

Rahman, Muhammad Habibur. "ইসলামী ব্যাংকসমূহের কর্পোরেট কালচার : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ|Corporate Culture in Islamic Banks : Bangladesh Perspective". ইসলামী আইন ও বিচার | Islami Ain O Bichar 19, № 74-75 (2023): 97–130. http://dx.doi.org/10.58666/iab.v19i74-75.246.

Full text
Abstract:
Establishing an Islamic bank signifies the inauguration of a particular type of corporate culture, where two potentially conflicting forces have to be reconciled. The first of these is to sustain commercially in competition with conventional banks operating in the same market and the second one is to comply with the principles of Shari’ah compulsorily. Since Islamic banking is designed to implement Islamic values in the field of finance and banking a different and ideal corporate culture is established by following those values and the same is reflected in their activities. The purpose of this
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
39

ফেরদৌসী খান. "সামন্ত সমাজে রুদ্র নারী : বসন্তকুমারীর রেবতী". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 1 (1999): 135–43. https://doi.org/10.62328/sp.v43i1.9.

Full text
Abstract:
জনপ্রিয় অবস্থানে ও নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যম হিসেবে আজ যে নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে তার অবয়বটি সকল সময়ে এরকম ছিল তা ভাববার অবকাশ নেই। অথবা একথাও মনে করার কারণ নেই যে, বাংলা নাটকের সূচনা ১৭৯৫ সালে লিয়েবেদফের হাতে, কিংবা ইংরেজি শিক্ষা সংস্কৃতির প্রত্যক্ষ প্রভাবেই বাংলা নাটকের জন্ম। লিয়েবেদফ বা ইংরেজ শাসনের গুরুত্ব বাংলা নাটকে যে বিপুল তা অস্বীকার করা যায় না। চর্যাপদ, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, মঙ্গলকাব্য, নাথ সাহিত্যসহ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগের প্রায় সকল সাহিত্যকর্মেই নাটকের উপাদান পাওয়া যায়। তবে অভিনয়োপযোগী বাংলা নাটক লেখা হয়েছিল কিনা, তা আজও জানা যায়নি। যদিও আদি নিদর্শন চর্যাপদে বুদ্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
40

মনোয়ারা হোসেন. "লোকসাহিত্য সমীক্ষা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 34, № 1 (1991): 105–16. https://doi.org/10.62328/sp.v34i1.724.

Full text
Abstract:
লোকসাহিত্য, লোকসঙ্গীত বর্তমানে আনুষ্ঠানিকভাবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠন- পাঠন ও গবেষণার বিষয়বস্তু। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে লোক সাহিত্যের পঠন-পাঠন এখনও সীমাবদ্ধ পর্যায়ে থাকলেও বাংলা লোকসাহিত্যের সমৃদ্ধি ও ঐতিহ্যের বিশ্বখ্যাতি রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, দীনেশচন্দ্র সেন, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্, ক্ষিতিমোহন সেন, জসীমউদ্দীন, মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন বাংলা লোকসাহিত্য ও সংস্কৃতির উপাদান সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও সম্প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। বাংলাদেশে পাশ্চাত্যধারায় লোকসাহিত্যের আনুষ্ঠানিক পঠন-পাঠন পরিচিতির কৃতিত্ব আশুতোষ ভট্টাচার্য, আশরাফ সিদ্দিকী ও মযহারুল ইসলামের আলোচ্য প্রবন্ধে আমরা লোকসা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
41

রহমান, মো: মতিউর. "ভারতীয় দর্শনের বিকাশে প্রাক্-বৈদিক ও বৈদিক সাহিত্যের প্রভাব". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 41, № 3 (1998): 163–212. https://doi.org/10.62328/sp.v41i3.5.

Full text
Abstract:
ভারতীয় দর্শনের সূচনা কাল থেকেই এখানে প্রাক-বৈদিক ও বৈদিক নামে পৃথক দুটি ধারা প্রবহমান। প্রথমটির উৎস অবৈদিক বা প্রাক-বৈদিক সভ্যতা। আর শেষেরটির উৎস বৈদিক সাহিত্য, প্রচলিত অর্থে এই বৈদিক সাহিত্যকেই ভারতীয় দর্শন ও সংস্কৃতির একমাত্র উৎস বলে মনে করা হয়। এক্ষেত্রে বেদকে ব্যাপক অর্থে গ্রহণ করা হয় এবং আগমশাস্ত্র, আয়ুর্বেদ ও সঙ্গীতবিদ্যা প্রভৃতি শাস্ত্র এবং শিল্পকলাকেও বৈদিক সাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কিন্তু নিরপেক্ষভাবে বিচার করলে বৈদিক সাহিত্যের কোনো অংশেই আগম শাস্ত্র, আয়ুর্বেদ, সঙ্গীতবিদ্যা এবং শিল্পকলাকে অন্তর্ভুক্ত করে দেখানো যায় না। তাই ভারতীয় দর্শন ও সংস্কৃতির বিকাশে বৈদিক সাহিত্যের অ
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
42

মনিরুজ্জামান. "বাংলা, সংস্কৃত ও ইন্দো-ইউরোপীয় সম্প্রসারিত ঐতিহাসিক পুনর্গঠনতত্ত্বের ব্যবহার প্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 37, № 2 (1994). https://doi.org/10.62328/sp.v37i2.592.

Full text
Abstract:
পুনর্গঠন পদ্ধতি বা Comparative Reconstruction ( সংক্ষেপে CR Method) তুলনামূলক ভাষাতত্ত্বের নবতম সংযোজন। ইয়ুং গ্রামারিয়ানদের ধ্বনিপরিবর্তন সূত্র, বিশেষত গ্রাসম্যানের অনুসন্ধানের পথ ধরে এর বিকাশ। পুনর্গঠনের মূল কথা : 'recovery of earlier stages which is not attested.' এই পদ্ধতিটি জটিল নয়, কিন্তু বহু ধারায় ও পথে প্রবেশ্য। আধুনিক ভারতীয় প্রায় সব ভাষারই জন্মসূচনায় সংস্কৃতের প্রভাব ছিল অবধারিত। ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষায় প্রত্ন শব্দগুলির ধ্বনি পুনর্গঠনে প্রধান সূত্রগুলির ইঙ্গিত সংস্কৃতে লভ্য। তবে সংস্কৃত ও ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার মধ্যেকার সম্পর্ক নিয়ে প্রচলিত অনেক ধারণাই অস্পষ্ট। পূর্বতন ভাষারূপ বা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
43

জীনাত ইমতিয়াজ আলী. "বাংলা বানান : তৎসম শব্দ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 40, № 1 (1996). https://doi.org/10.62328/sp.v40i1.524.

Full text
Abstract:
প্রচলিত অর্থে তৎসম শব্দ বলতে বাংলা ভাষার যে-সব সংস্কৃত শব্দ কোনো রকম পরিবর্তন বা রূপান্তর ছাড়াই গৃহীত ও ব্যবহৃত হচ্ছে সেগুলিকে বোঝায় । কিন্তু সংস্কৃত শব্দ ও তৎসম শব্দ সমার্থ নয়। তৎসম অর্থ হচ্ছে: সংস্কৃতের সিম বা সমান' (অশোক মুখোপাধ্যায়: ১৯৮৯:৮৪)। সুকুমার সেনের মতে, (১৯৯৩:৮৭) সংস্কৃত হল 'বৈদিক যুগের অন্তে কথ্য ভাষা হইতে লেখ্য ভাষায় প্রত্যাবর্তন'। তিনি এ পর্যায়ে রচিত 'উপনিষদের ভাষাকে সংস্কৃতের পূর্বরূপ' বলেছেন। তাঁর বিশ্বাস (প্রাগুক্ত), কবি কালিদাস 'উদাত্ত অনুদাত্ত স্বরচিত এবং অবিকৃত বিভক্তিযুক্ত বৈদিক ভাষা' অর্থেই সংস্কৃত পদটি প্রয়োগ করেছেন। বাংলা ভাষার ব্যাকরণ পুনর্গঠন করতে গিয়ে বাঙালি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
44

Howlader, Dr Chinmoy. "Great Poet Kalidasa and Bengali Literature (মহাকবি কালিদাস এবং বাংলা সাহিত্য)". Prachyavidya Patrika 13 (5 липня 2024). http://dx.doi.org/10.62069/pvp.v13.a5.

Full text
Abstract:
বাংলা ও সংস্কৃত ভাষার মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এ কারণে বাংলা সাহিত্যের উপর অনিবার্যভাবে তার প্রভাব পড়েছে। আধুনিক ইউরোপীয় সাহিত্য কিংবা ফার্সি-হিন্দি সাহিত্যের চেয়ে সংস্কৃত সাহিত্যের প্রভাব যে কত সুদূরপ্রসারী তা প্রাচ্য-পাশ্চাত্যের মনীষীগণের গবেষণার দ্বারা এখন সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সংস্কৃত মহাকাব্য, কাব্য, খÐকাব্য, নাটক, গল্পসাহিত্য, অলংকারশাস্ত্র, ব্যাকরণশাস্ত্র, ধর্ম, দর্শন, অর্থশাস্ত্র ইত্যাদি বিষয় বাংলার সাহিত্য, সংস্কৃতি, সমাজ, ধর্ম, রাজনীতিসহ অনেক কিছুকেই আজও প্রভাবিত করে চলেছে। ধ্রæপদী সংস্কৃত সাহিত্যের কবিদের মধ্যে কবি নাট্যকার কালিদাসের উপস্থিতি বিশ^ময় ছড়িয়ে আছে। বাংলা সাহি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
45

Howlader, Dr Chinmoy. "Great Poet Kalidasa and Bengali Literature (মহাকবি কালিদাস এবং বাংলা সাহিত্য)". Prachyavidya Patrika 13 (5 липня 2024). http://dx.doi.org/10.57074/dspp.v13.a5.

Full text
Abstract:
বাংলা ও সংস্কৃত ভাষার মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এ কারণে বাংলা সাহিত্যের উপর অনিবার্যভাবে তার প্রভাব পড়েছে। আধুনিক ইউরোপীয় সাহিত্য কিংবা ফার্সি-হিন্দি সাহিত্যের চেয়ে সংস্কৃত সাহিত্যের প্রভাব যে কত সুদূরপ্রসারী তা প্রাচ্য-পাশ্চাত্যের মনীষীগণের গবেষণার দ্বারা এখন সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সংস্কৃত মহাকাব্য, কাব্য, খÐকাব্য, নাটক, গল্পসাহিত্য, অলংকারশাস্ত্র, ব্যাকরণশাস্ত্র, ধর্ম, দর্শন, অর্থশাস্ত্র ইত্যাদি বিষয় বাংলার সাহিত্য, সংস্কৃতি, সমাজ, ধর্ম, রাজনীতিসহ অনেক কিছুকেই আজও প্রভাবিত করে চলেছে। ধ্রæপদী সংস্কৃত সাহিত্যের কবিদের মধ্যে কবি নাট্যকার কালিদাসের উপস্থিতি বিশ^ময় ছড়িয়ে আছে। বাংলা সাহি
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
46

তিতাস. "সংস্কৃত সূক্তিতে সমাজ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 59, № 1-2 (2024). https://doi.org/10.62328/sp.v59i1-2.3.

Full text
Abstract:
পৃথিবীতে প্রাচীন ভাষাগুলোর মধ্যে সংস্কৃত ভাষা একটি। এ ভাষায় রচিত কাব্য, নাটক, দর্শন, বিজ্ঞান, ব্যাকরণ, ধর্ম প্রভৃতি গ্রন্থে জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রায় সকল দিক আলোচিত হয়েছে। বিশাল এ সংস্কৃত সাহিত্যে প্রচুর সূক্তি রয়েছে। এগুলো প্রাচীন ভারতের মানুষের চিন্তা-চেতনার প্রতিফলিত রূপ। সমাজে মানুষের সুখ-দুঃখের বিভিন্ন কথা, লোকনীতি, রাজনীতি, সংস্কৃতি প্রভৃতির বিভিন্ন তথ্য মেলে এসব সুভাষিতে। আলোচ্য প্রবন্ধে সংস্কৃত সাহিত্যের বিখ্যাত কিছু গ্রন্থের কিছু সূক্তি আলোচিত হয়েছে এবং এ চমৎকার উক্তিগুলোর মাঝে তৎকালীন সমাজের কোন বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে এবং বর্তমান সমাজে তার প্রয়োজনীয়তা কী, তা আলোচনা করা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
47

দিলীপকুমার ভট্টাচার্য্য. "সংস্কৃত নাট্যতত্ত্বে বিধৃত বৃত্তি". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 2 (1995). https://doi.org/10.62328/sp.v38i2.560.

Full text
Abstract:
সংস্কৃতে জ্ঞানচর্চার বিভিন্ন শাখায় বৃত্তির স্বরূপ ভিন্ন ভিন্ন। সংস্কৃত নাট্যতত্ত্বে বৃত্তি চার প্রকার ভারতী, সাত্ত্বতী, কৈশিকী ও আরভটী। এর মধ্যে প্রথমটি শব্দবৃত্তি এবং পরের তিনটি অর্থবৃত্তি। বর্তমান নিবন্ধে ভরত, ধনঞ্জয়, বিশ্বনাথ, রূপগোস্বামী, সাগরনন্দী, শারদাতনয়, শ্রীকৃষ্ণ কবি, শিঙ্গভূপাল প্রমুখের মত- সংকলন করে এই বৃত্তিচতুষ্টয়ের স্বরূপ এবং তাদের অঙ্গ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
48

প্রমথ. "সংস্কৃত বর্ণমালা: একটি তাত্ত্বিক অন্বেষণ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 59, № 3 (2025). https://doi.org/10.62328/sp.v59i3.608.

Full text
Abstract:
বাগ্‌যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত আওয়াজকে ধ্বনি বলে। আর ধ্বনির লিখিত রূপকে বর্ণ বলে। বর্ণ হলো ভাষা লেখার প্রকৃত মাধ্যম। মানুষ বর্ণের দ্বারা তার মনের ভাষা লিখিতরূপে প্রকাশ করে। ভাষা প্রকাশের প্রয়োজন থেকেই বর্ণের উদ্ভব। তাই বর্ণ হচ্ছে অর্থবহ প্রণালিবদ্ধ ধ্বনির লিখিত প্রতীক। ভাষাকে উচ্চারণে বা লিখিতরূপে জীবন্ত রাখার জন্য প্রয়োজন বর্ণের। পরস্পর ভাব-বিনিমিয়ের জন্য এক এক সমাজের মানুষ গড়ে তুলেছে এক এক রকম ধ্বনি-ব্যবস্থা ও বর্ণ-ব্যবস্থা। সমাজবদ্ধ মানুষের পারস্পরিক লিখিতভাব বিনিময়ের জন্য বর্ণ একটি উন্নত মাধ্যম। যেমন, বৈদিক ও বাংলা ভাষার বর্ণ হচ্ছে সেই মাধ্যমের এক একটি রূপ। কেননা বর্ণ মানুষের সমাজ ও সংস্ক
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
49

প্রমথ. "সংস্কৃত বর্ণমালা: একটি তাত্ত্বিক অন্বেষণ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 59, № 3 (2025). https://doi.org/10.62328/sp.v59i3.5.

Full text
Abstract:
বাগ্‌যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত আওয়াজকে ধ্বনি বলে। আর ধ্বনির লিখিত রূপকে বর্ণ বলে। বর্ণ হলো ভাষা লেখার প্রকৃত মাধ্যম। মানুষ বর্ণের দ্বারা তার মনের ভাষা লিখিতরূপে প্রকাশ করে। ভাষা প্রকাশের প্রয়োজন থেকেই বর্ণের উদ্ভব। তাই বর্ণ হচ্ছে অর্থবহ প্রণালিবদ্ধ ধ্বনির লিখিত প্রতীক। ভাষাকে উচ্চারণে বা লিখিতরূপে জীবন্ত রাখার জন্য প্রয়োজন বর্ণের। পরস্পর ভাব-বিনিমিয়ের জন্য এক এক সমাজের মানুষ গড়ে তুলেছে এক এক রকম ধ্বনি-ব্যবস্থা ও বর্ণ-ব্যবস্থা। সমাজবদ্ধ মানুষের পারস্পরিক লিখিতভাব বিনিময়ের জন্য বর্ণ একটি উন্নত মাধ্যম। যেমন, বৈদিক ও বাংলা ভাষার বর্ণ হচ্ছে সেই মাধ্যমের এক একটি রূপ। কেননা বর্ণ মানুষের সমাজ ও সংস্ক
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
50

সাঈদ-উর রহমান. "ড. বটকৃষ্ণ ঘোষ : বাংলা বিভাগের একজন বিস্মৃতপ্রায় শিক্ষক". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 1 (1994). https://doi.org/10.62328/sp.v38i1.572.

Full text
Abstract:
ড. বটকৃষ্ণ ঘোষ ১৯৩৪-৩৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত ও বাংলা বিভাগে লেকচারার হিসেবে কাজ করেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন বিশিষ্ট পণ্ডিত ও ভাষাতাত্ত্বিক। প্রাচীন ভারতের ভাষা-সংস্কৃতি-ধর্ম-সমাজ প্রভৃতি বিষয়ে তার কৌতূহল ও পাণ্ডিত্য ছিল অসাধারণ। কিন্তু প্রতিকূল পরিবেশের কারণে ক্ষমতার পুরো সদ্ব্যবহার করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। তবু স্বল্পায়ু জীবনে গবেষক হিসেবে তাঁর সাফল্য অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে পরিচিতি প্রদানের সূত্রে তাঁর জীবন ও কর্মের মূল্যায়ন করার চেষ্টা হয়েছে এই প্রবন্ধে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
We offer discounts on all premium plans for authors whose works are included in thematic literature selections. Contact us to get a unique promo code!