Academic literature on the topic 'মধুসূদন'

Create a spot-on reference in APA, MLA, Chicago, Harvard, and other styles

Select a source type:

Consult the lists of relevant articles, books, theses, conference reports, and other scholarly sources on the topic 'মধুসূদন.'

Next to every source in the list of references, there is an 'Add to bibliography' button. Press on it, and we will generate automatically the bibliographic reference to the chosen work in the citation style you need: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver, etc.

You can also download the full text of the academic publication as pdf and read online its abstract whenever available in the metadata.

Journal articles on the topic "মধুসূদন"

1

আহমদ কবির. "বঙ্কিমের চোখে মধুসূদন". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 38, № 2 (1995): 9–25. https://doi.org/10.62328/sp.v38i2.1.

Full text
Abstract:
মাইকেল মধুসূদন দত্ত নিঃসন্দেহে উনিশ শতকের শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি। উনিশ শতকের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ঔপন্যাসিক ও প্রবন্ধকার বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বয়সে মধুসূদনের এক যুগের ছোট। উনিশ শতকের পঞ্চাশের দশকের শেষে মধুসূদন বাংলা সাহিত্যের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কবি; এর অর্ধযুগের মধ্যে বঙ্কিমও প্রতিষ্ঠিত ঔপন্যাসিক। পেশায় বঙ্কিম প্রশাসক এবং সেই সূত্রে ম্যাজিস্ট্রেটও ; মধুসূদন ব্যারিস্টার। অথচ বাঙালির এই দুই শ্রেষ্ঠ প্রতিভূর ছিল না কোনো ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠতা : চিঠিপত্রের মাধ্যমেও নয়। মধুসূদন সম্পর্কে বঙ্কিমের দৃষ্টিভঙ্গির একটি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা দান বর্তমান নিবন্ধের অভীষ্ট। অগ্রজ কবি সম্পর্কে অনুজ কথাসাহিত্যিকের শ্রদ্ধার
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

মোবাশ্বের আলী. "মধুসূদন ও পেত্রার্ক". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 39, № 3 (1995): 93–126. https://doi.org/10.62328/sp.v39i3.3.

Full text
Abstract:
বাঙালী পাঠকের নিকট সাধারণত পেত্রার্কের (১৩০৪-৭৪ খ্রী:) নামটি পরিচিত হয়ে ওঠে মধুসূদন ( ১৮২৪-৭৩ খ্রী:), বিশেষত: মধুসূদনের চতুর্দশ পদাবলী সূত্রে। ১৮৬৫ খ্রীষ্টাব্দে মধুসূদন ভার্সাই থেকে এক পত্রে উল্লেখ করেছেন যে তিনি ইতালীয় কবি পেত্রার্ক অনুসরণে সনেট বা চতুর্দশ পদাবলী কবিতা রচনায় প্রবৃত্ত হয়েছেন। ফলে পেত্রার্কের নামটি বাঙালী পাঠকের নিকট পরিচিত হয়ে ওঠে। এবং বাংলা সাহিত্যে মধুসূদন ও পেত্রার্ক, এই দু'টি নাম সমস্বরে উচ্চারিত হয়ে থাকে তবে শুধু সনেটের ক্ষেত্রে নয়, জীবনের প্রতি বীক্ষাতেও পেত্রার্ক মধুসূদনের আদর্শ। পেত্রার্ক শুধু একজন সনেট রচয়িতা বা সনেটের জনক নন, তিনি যুরোপীয় রেনেসাঁসের সারথী। য
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

মোবাশ্বের আলী. "মধুসূদন ও ওভিদ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 39, № 2 (1996): 30–54. https://doi.org/10.62328/sp.v39i2.2.

Full text
Abstract:
মাইকেল মধুসূদন দত্ত মেঘনাদবধ কাব্য রচনা শেষে বীরাঙ্গনা কাব্যে হাত দেন। বন্ধু রাজনারায়ণ বসুর নিকট লেখা এক চিঠিতে তাঁর এই গ্রন্থ রচনার কথা জানা যায়। সব মিলে ২১টি পত্রে তাঁর এই গ্রন্থ রচনার অভিপ্রায়। তবে তিনি লিখেছেন মাত্র ১১টি। পত্রগুলি এই : দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা; সোমের প্রতি তারা; দ্বারকানাথের প্রতি রুক্ষিণী; দশরথের প্রতি কেকয়ী; লক্ষ্মণের প্রতি শূর্পণখা: অৰ্জ্জুনের প্রতি দ্রৌপদী; দুর্য্যোধনের প্রতি ভানুমতী; জয়দ্রথের প্রতি দুঃশলা; শান্তনুর প্রতি জাহ্নবী; পুরূরবার প্রতি উর্ধ্বশী; নীলধ্বজের প্রতি জনা। মেঘনাদবধ কাব্যে কবির আদর্শ গ্রীক মহাকবি হোমার এবং বীরাঙ্গনা কাব্যে রোমান কবি ওভিদ। মেঘনা
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
4

ফেরদৌসী খান. "সামন্ত সমাজে রুদ্র নারী : বসন্তকুমারীর রেবতী". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 1 (1999): 135–43. https://doi.org/10.62328/sp.v43i1.9.

Full text
Abstract:
জনপ্রিয় অবস্থানে ও নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যম হিসেবে আজ যে নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে তার অবয়বটি সকল সময়ে এরকম ছিল তা ভাববার অবকাশ নেই। অথবা একথাও মনে করার কারণ নেই যে, বাংলা নাটকের সূচনা ১৭৯৫ সালে লিয়েবেদফের হাতে, কিংবা ইংরেজি শিক্ষা সংস্কৃতির প্রত্যক্ষ প্রভাবেই বাংলা নাটকের জন্ম। লিয়েবেদফ বা ইংরেজ শাসনের গুরুত্ব বাংলা নাটকে যে বিপুল তা অস্বীকার করা যায় না। চর্যাপদ, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, মঙ্গলকাব্য, নাথ সাহিত্যসহ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগের প্রায় সকল সাহিত্যকর্মেই নাটকের উপাদান পাওয়া যায়। তবে অভিনয়োপযোগী বাংলা নাটক লেখা হয়েছিল কিনা, তা আজও জানা যায়নি। যদিও আদি নিদর্শন চর্যাপদে বুদ্
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
5

জামরুল হাসান বেগ. "মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত মেঘনাদবধ কাব্যে শব্দের নামধাতুরূপে ব্যবহার". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 40, № 2 (1996): 145–208. https://doi.org/10.62328/sp.v40i2.8.

Full text
Abstract:
বাংলা কবিতাকে 'আধুনিক চেতনার অন্তর্লোকে' প্রবিষ্ট করানোর প্রারম্ভিক প্রয়াস কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের (১৮২৪-১৮৭৩) মাধ্যমে গৃহীত হয়েছিল। তিনি প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের বিভিন্ন ভাষার সাহিত্য-বৈশিষ্ট্য (বিষয়, ভাব ও শৈলীগত ) সমন্বিত করে এ-প্রচেষ্টায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। তবে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের সমন্বয়ে তাঁর কাব্যাদর্শ নির্মিত হলেও তাঁর রচনার, বিশেষত তাঁর কাব্যের কাহিনী-কাঠামো মূলত ভারতীয় পুরোনো কাব্যসাহিত্য থেকে সংগৃহীত। “মা জাহ্নবী দেবীর স্নিগ্ধ সাহচর্যে বাংলা কাব্যলোকে তাঁর অন্তরঙ্গ অনুপ্রবেশ ঘটেছিল— কৃত্তিবাসের রামায়ণ, কাশীদাসের মহাভারত, কবিকঙ্কণের চণ্ডী হাতে।” শৈশবে বাংলা কাব্যলোকে অন্তরঙ্গ অনু
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
6

আবু হেনা আবদুল আউয়াল. "নজরুলের বই-উৎসর্গপত্র". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 2 (2001): 29–53. https://doi.org/10.62328/sp.v43i2.3.

Full text
Abstract:
আধুনিককালে উৎসর্গপত্র গ্রন্থের একটি অঙ্গে পরিণত হয়েছে। যতদূর জানা যায়, বাংলা সাহিত্যে মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-৭৩)-ই গ্রন্থের উৎসর্গপত্র প্রবর্তন করেন (১৮৬০)। তাঁর পরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) অসংখ্য গ্রন্থের উৎসর্গপত্র রচনা করেন। উৎসর্গপত্র রচনা বা গ্ৰন্থ উৎসর্গকরণে কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)ও কোনো অংশে পিছিয়ে ছিলেন না । প্রথম গ্রন্থ ব্যথার দান (১৯২২) থেকেই তিনি উৎসর্গপত্র রচনা শুরু করেন। তাঁর সক্রিয় জীবদ্দশায় প্রকাশিত পঞ্চাশটি গ্রন্থের মধ্যে ছাব্বিশটি গ্রন্থের উৎসর্গপত্র রচনা করেন তিনি। গ্রন্থ উৎসর্গের ক্ষেত্রে ক্রিয়াশীল থাকে লেখকের রুচিবোধ ও আদর্শ চেতনা। তাঁর প্রীতি, শ্রদ্ধা,
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
7

মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান. "কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার ছন্দ: অগ্নি-বীণা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 36, № 3 (1993): 55–80. https://doi.org/10.62328/sp.v36i3.2.

Full text
Abstract:
মধুসূদন, রবীন্দ্রনাথ ও সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের পর আধুনিক বাংলা কবিতায় নতুন বক্তব্য, দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রাণশক্তি নিয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। তাঁর কবিতার বৈশিষ্ট্যের অন্যতম ধারক তাঁর ছন্দ-পরীক্ষার নানা মাত্রিক উৎকর্ষ বাংলা তিন রীতির ছন্দেই তাঁর পরীক্ষা-উত্তীর্ণ সফলতা বর্তমান। তবু তাঁর উৎকর্ষের ও নবতর অবদানের প্রধান দুটি ক্ষেত্র স্বরবৃত্ত ও মাত্রাবৃত্ত ছন্দ। বর্তমান প্রবন্ধে অগ্নি-বীণা কাব্যগ্রন্থের কবিতাসমূহ অবলম্বনে এই উৎকর্ষ ও অবদানের আলোচনা করা হবে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
8

রঘুনাথ ভট্টাচার্য. "বিশ শতকের তৃতীয় দশকে বাঙালি লেখকদের সাহিত্য-চিন্তা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 43, № 2 (2001): 133–44. https://doi.org/10.62328/sp.v43i2.8.

Full text
Abstract:
বিশ শতকের তৃতীয় দশকটি বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় দেশে এবং বিদেশে সামাজিক ও রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ফলে সাহিত্যক্ষেত্রেও তার প্রভাবে লেখকদের চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন সাধিত হয়। এ-দশকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত সাহিত্য-বিষয়ক নিম্নলিখিত গ্রন্থগুলির সন্ধান পাওয়া যায়: ১. অতুলচন্দ্র গুপ্ত, কাব্যজিজ্ঞাসা (১৩৩৫) ২. কাজী আবদুল ওদুদ, নবপর্যায়, প্রথম খণ্ড (১৩৩৩); দ্বিতীয় খণ্ড (১৩৩৬) ৩. চিত্তরঞ্জন দাশ, কাব্যের কথা (১৯২০) ৪. নলিনীকান্ত গুপ্ত, সাহিত্যিকা (১৯২০); রূপ ও রস (১৯২৮) ৫. প্রমথ চৌধুরী, আমাদের শিক্ষা (১৩২৭ ) ৬. যতীন্দ্রমোহন সিংহ, সাহিত্য
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
9

মনোয়ারা হোসেন. "পদ্মাবতী কাব্যে পুরাণ প্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 40, № 1 (1996): 53–66. https://doi.org/10.62328/sp.v40i1.4.

Full text
Abstract:
পুরাণ বা মিথ প্রসঙ্গটি জটিল ও ব্যাপক এবং শিল্প ও সাহিত্যের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণভাবে পুরাণ বলতে ব্যাসাদি মুনি-প্রণীত শাস্ত্ৰকেই বুঝায় যা প্রাচীন ধর্ম, সমাজ, ঘটনা, চরিত্র ও ঐতিহ্য অবলম্বনে রচিত। সভ্যতার সঙ্কটে বিশেষ করে শিল্প-বিপ্লবের সূচনা থেকেই সৃজন ও মননশীল শিল্পীরা পুরাঞ্জ প্রসঙ্গ বা মিথের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন; ফলে প্রভাবিত হয়েছে শিল্পের প্রায় সমস্ত শাখা। বাংলা নবজাগরণে অনুপ্রাণিত বাঙালী মানস পুরাণ প্রয়োগে উদ্বুদ্ধ হয়েছে এবং কালের পরিপ্রেক্ষিতে পুরাণ পেয়েছে নতুন তাৎপর্য। মাইকেল মধুসূদন দত্ত, হেমচন্দ্র, নবীনচন্দ্র, দীনবন্ধু মিত্র প্রমুখ পুরাণের সচেতন পরিচর্যা করেছেন। 'মেঘনাদব
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
10

রফিকউল্লাহ খান. "নজরুলের কবিতায় মিথ-ঐতিহ্যের ব্যবহার". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 35, № 1 (1991): 159–74. https://doi.org/10.62328/sp.v35i1.9.

Full text
Abstract:
সমাজতাত্ত্বিক এবং নান্দনিক উভয় অর্থেই আধুনিক সাহিত্যে মিথ এক সঞ্চরণশীল ও গতিময় শিল্প-অনুষঙ্গ। সভ্যতার আদিস্তর থেকে সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মানব-অস্তিত্বের জটিল জিজ্ঞাসা, গূঢ় রহস্য-অন্বেষা এবং সত্যসন্ধানের পটভূমিতে মিথের ক্রিয়াশীলতা বহুমাত্রিক। আদি মানবের ধর্ম-বিশ্বাসে মিথের বর্ণনাধর্মী ভূমিকার পর্যায় বাদ দিলেও পরবর্তী সুদীর্ঘ যাত্রায় তা সভ্যতা ও শিল্পের মস্তিষ্কসচল কর্মকাণ্ডের সহযাত্রী। মিথ একদিকে যেমন মানুষের আধ্যাত্মিক অভিপ্রায়ের সামূহিক সংকেতসূত্র, অন্যদিকে তেমনি, অবচেতন মনের সূক্ষ্মতর বিশ্লেষণের বৈজ্ঞানিক উপাদান। বিংশ শতাব্দীর কবিরা মিথকে কেবল প্রতীকী প্রকাশরীতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেন
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
More sources

Dissertations / Theses on the topic "মধুসূদন"

1

Bhatta, Ankush. "Mohitlaler shahityo shomalochonar adorsho ebong tar Modhushudon o Bonkim shamalochona মোহিতলালের সাহিত্য সমালোচনার আদর্শ এবং তার মধুসূদন ও বঙ্কিম সমালোচনা". Thesis, University of North Bengal, 1992. http://hdl.handle.net/123456789/1765.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
We offer discounts on all premium plans for authors whose works are included in thematic literature selections. Contact us to get a unique promo code!